পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
মহামারীর মোকাবিলায় রাকেশ কুমার নামে ৫৬ বছরের ওই পুলিস অফিসারের দায়বদ্ধতাকে কুর্নিশ করেছে দিল্লি পুলিস। তাঁকে উৎসাহ দিতে একটি ভিডিও ট্যুইট করেছেন দিল্লি পুলিসের কমিশনার এস এন শ্রীবাস্তব। সেখানে দেখা যাচ্ছে, খাকি পোশাক পরে শ্মশানের মূল প্রবেশ পথে দাঁড়িয়ে রাকেশ। একের পর এক অ্যাম্বুলেন্স ঢুকছে সেখানে। দেহ নামিয়ে সৎকারের চূড়ান্ত ব্যবস্থা করছেন তিনি। ট্যুইটারে কমিশনার লিখেছেন, ‘আমার সহকর্মীকে নিয়ে গর্বিত। একজন কোভিড-যোদ্ধা হিসেবে তাঁর এই দায়িত্ববোধ সবার কাছে শিক্ষনীয়।’
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউয়ে বেসামাল দিল্লি। ভেঙে পড়েছে রাজধানীর পুরো স্বাস্থ্য পরিকাঠামোই। প্রতিদিনই মৃত্যুর সংখ্যা লাফিয়ে বাড়ছে। বৃহস্পতিবারই কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন ৩৩৫ জন। দিল্লির প্রতিটি শ্মশানেই মৃতদের সারি। রাকেশের দায়িত্ব পড়েছে লোধি রোডের শ্মশানে। গত ১৩ এপ্রিল থেকে তিনি সৎকারের কাজে যুক্ত। সেই দায়িত্ব পালনে মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানও গতকাল বাতিল করে দেন রাকেশ। তাঁর এই অভাবনীয় কর্মকাণ্ড দেখে বাহবা জানিয়েছেন নেটিজেনরা।