পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
হেমন্ত সোরেনের এই মন্তব্য নিয়ে আলোড়ন শুরু হয় জাতীয় রাজনীতিতে। উল্লেখ্য, এর আগে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজিরওয়াল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীদের বৈঠকের মধ্যেই অভিযোগ করেছিলেন, ‘দিল্লির অক্সিজেন সাপ্লাই, করোনার প্রাদুর্ভাব অথবা কেন্দ্রীয় সহায়তা নিয়ে কাকে বলব? কেউ দায়িত্ব নেয় না। আমরা কাকে ফোন করব, সেটা প্রধানমন্ত্রী বলে দিন।’ সেই আগ্রাসন ছড়াচ্ছে অন্য রাজ্যেও। তবে হেমন্ত সোরেনের মন্তব্যের সমালোচনাও করেছেন কেউ কেউ। তার মধ্যে অগ্রণী অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডি। তিনি বিভিন্ন ইস্যুতে সংসদের অন্দরে ও বাইরে মোদি সরকার তথা বিজেপি ঘনিষ্ঠ হিসেবেই পরিচিত। তিনি সোরেনকে কটাক্ষ করেছেন, কোভিড পরিস্থিতিতে কেন্দ্র ও রাজ্যকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করার সময় এভাবে পরস্পরের প্রতি দোষারোপ এড়িয়ে যাওয়াই উচিত। হেমন্ত সোরেনের এই প্রকাশ্য আক্রমণে অবশ্য মোদি সরকার ক্ষুণ্ণ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ হর্ষ বর্ধন শুক্রবার বলেছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীরা করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করুন। প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নয়। করোনার লড়াই কেন্দ্র ও রাজ্য উভয়কে যৌথভাবে লড়তে হবে।’ প্রসঙ্গত, করোনা মোকাবিলায় বিরোধী দলের অভিযোগের পাশাপাশি সম্প্রতি বিজেপি এমপি সুব্রহ্মণ্যম স্বামীও প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরকে কাঠগড়ায় তুলেছেন। আজ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেছেন, ’দেশ ক্রমেই সামগ্রিক লকডাউনের দিকেই অগ্রসর হচ্ছে।’ অর্থাৎ ফের আতঙ্কের আবহ। বিজেপি বিরোধী মাত্রই তাই আক্রমণ আরও জোরদার হচ্ছে। আর যা শুধু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ে থেমে নেই।