কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে জয়সওয়ালের এই পোস্ট নিয়েই বিহারের জোট সরকারের মধ্যে চাপানউতোর শুরু হয়েছে। নীতীশ কুমারের জেডিইউয়ের বহু সদস্য দাবি করেছেন, বিজেপি মন্ত্রীদের দায়িত্বেই স্বাস্থ্য দপ্তরের দায়িত্ব রয়েছে। এখন জয়সওয়াল লকডাউনের প্রশ্ন তুলে নিজেদের ঘাড় থেকে দোষ নামাতে চাইছেন।
এদিকে দেশজুড়ে লকডাউনের পক্ষে এদিন সওয়াল করেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। প্রসঙ্গত, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীই ট্যুইটে বলেছিলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশজুড়ে লকডাউন ছাড়া কেন্দ্রীয় সরকারের আর কিছু করার নেই। রাহুলের সেই প্রস্তাবকেই সমর্থন করে গেহলট বলেন, সংক্রমণের চেইন রুখতে হলে দেশজুড়ে লকডাউনই একমাত্র রাস্তা। এদিন এক ঝাঁক ট্যুইটে তিনি লকডাউনের পক্ষে জোর সওয়াল করেন।
বৃহস্পতিবার কেরলজুড়ে পূর্ণ লকডাউন ঘোষণা করল রাজ্য সরকার। আগামী ৮ মে থেকে ন’দিন এই লকডাউন চলবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে। অন্যদিকে লকডাউনের জেরে জম্মু ও কাশ্মীরের বহু জায়গায় স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যস্ত হয়েছে। মধ্যপ্রদেশেও লকডাউন বর্ধিত করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান ঘোষণা করেন, আগামী ১৫ মে পর্যন্ত রাজ্যে পূর্ণ লকডাউন। এছাড়া বর্তমান কোভিড পরিস্থিতির জেরে গোয়ায় ছবির শ্যুটিং বাতিল করা হল। আবার ভারত থেকে সব ধরনের বিমান পরিষেবা বাতিল করল শ্রীলঙ্কা। ভারতের করোনা পরিস্থিতির দিকে নজর রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।