গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বিজয় কুমার উদাহরণ মাত্র। কাশ্মীরে বসন্ত শুরু হতেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে পরিযায়ী শ্রমিকরা সেখানে আসতে শুরু করেছেন। বিহার, উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব, পশ্চিমবঙ্গ ও রাজস্থান থেকে শ্রমিকেরা আসতে শুরু করেছেন ভূস্বর্গে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মহমারী কাটিয়ে নতুন করে কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছে উপত্যকায়। সরকার বহু নতুন প্রকল্পের অনুমতি দিয়েছে। ফলে দিনে দিনে সেখানে শ্রমিকের চাহিদা বাড়ছে। সেই কারণে বাড়ছে পরিযায়ী শ্রমিকও। লেবার কমিশনার আব্দুল রাশিদ ওয়ার জানান, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকেই উপত্যকায় শ্রমিকের সংখ্যাবৃদ্ধি লক্ষ করা গিয়েছে। এই মরশুমেই এখানে পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। এবারও সেটাই হয়েছে। তবে কতজন এসেছেন, তার স্পষ্ট কোনও হিসেব নেই। সেই সঙ্গে কমিশনার জানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষকে বলেছি, শ্রমিকদের উপত্যকায় ঢোকার আগে উপযুক্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা যেন করা হয়। কাঠুয়ার ডেপুটি কমিশনার রাহুল যাদব জানান, লক্ষ্মণপুর টোলপ্লাজায় দৈনিক ৮ হাজার জনের করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। সরকারি পরিবহণ ব্যবহারকারী প্রতিটি যাত্রীর করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে।