পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সম্প্রতি সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে আসল সত্যটা সামনে এনেছেন স্বয়ং জুলফিকার। দক্ষিণ কলকাতায় বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চার প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমার নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন। আমার কিছু লাগবে কি না, সেটাও জানতে চেয়েছিলেন। আমি তখন তাঁকে বলি, কাউন্সিলরের পদ বা বিধায়কের টিকিট আমার লাগবে না। আমি শুধু আপনার সঙ্গে একটা ছবি তুলতে চাই। উনি আমার সেই ইচ্ছে পূরণ করেছেন।’ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মাত্র ৪০ সেকেন্ডের এই কথোপকথন আগামী ৪০ বছর তাঁর স্মৃতিতে রয়ে যাবে বলেই জানিয়েছেন জুলফিকার। অনেকে আবার জুলফিকার ও মোদির ছবিটিকে প্রযুক্তির কারসাজি বলে দাবি করেছিলেন। সেই তত্ত্ব নাকচ করে দিয়ে বিজেপির এই সক্রিয় নেতা স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ওই ছবিতে তিনিই রয়েছেন। বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরেই বিজেপির সঙ্গে যুক্ত। প্রধানমন্ত্রী সভামঞ্চে আসতেই আমি তাঁকে সেলাম করি। তিনিও পাল্টা আমাকে নমস্কার করেন।’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘এইটা আমার ভোটার কার্ড। এতে আমার নাম ও ধর্ম লেখা রয়েছে। আমি আমার কাগজ দেখাচ্ছি। যে সমস্ত রাজনৈতিক নেতারা আমার ফেজ টুপিকে প্রযুক্তির কারিকুরি বলছেন তাঁদের বলতে চাই, ফেজ টুপি পরলেই কেউ মুসলিম হয়ে যান না। বহু অ-মুসলিম নেতা রয়েছেন, মানুষকে দেখাতে ফেজ টুপি পরেন। আমার টুপিটা পকেটেই ছিল। সেটাই বের করে পরে নিয়েছিলাম।’- ফাইল চিত্র