বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সংশ্লিষ্ট ওই রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মোট ৬৩টি জেলায় করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। এও জানা গিয়েছে, সম্প্রতি করোনা পরীক্ষার হারও ওই জেলাগুলিতে কমেছে। সেই বিষয়ও আশঙ্কা প্রকাশ করেছে কেন্দ্র। এদিনই স্বাস্থ্যমন্ত্রক এক নির্দেশিকা জারি করে দ্রুত কোভিড পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছে। সরকারি হিসেব বলছে, সাম্প্রতিক করোনা পরিস্থিতিতে দিল্লির ৯টি, হরিয়ানার ১৫টি, অন্ধ্রপ্রদেশের ১০টি, ওড়িশার ১০টি, হিমাচল প্রদেশের ন’টি, উত্তরাখণ্ডের
সাতটি, গোয়ার দু’টি এবং চণ্ডীগড়ের একটি জেলায় সংক্রমণ বাড়ছে।
অন্যদিকে এই আট রাজ্য ছাড়াও সরকারি র্যাডারে মহারাষ্ট্র এবং পাঞ্জাবও রয়েছে। শনিবারই এই দুই রাজ্যে বিশেষজ্ঞ দল পাঠিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক। সূত্রের খবর, মহারাষ্ট্র এবং পাঞ্জাবেও নতুন করে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। তাই শুরু থেকেই পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে ব্যবস্থা নিচ্ছে কেন্দ্র। রাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে এক হয়ে ওই বিশেষজ্ঞ দল কাজ করবে বলে জানা গিয়েছে। মন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, বর্তমানে মহারাষ্ট্রে ৯০ হাজার ৫৫ জন এবং পাঞ্জাবে ৬ হাজার ৬৬১ জন করোনা আক্রান্ত রয়েছেন।
এদিকে, এদিন নাগপুরে করোনা প্রতিষেধক নিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গাদকারি এবং তাঁর স্ত্রী কাঞ্চন। টিকাকরণের পর তিনি বলেন, ‘আমি এবং আমার স্ত্রী কোভিড-১৯ প্রতিষেধকের প্রথম শট নিলাম। এটি নিরাপদ।’ এদিন সাংসদ হেমা মালিনীও করোনা টিকা নিয়েছেন। নিজের ১০০ তম জন্মদিনে বিশেষ উপহার হিসেবে করোনার টিকা নিলেন মহারাষ্ট্রের পার্বতী খেদকর। গতকাল বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্সে তাঁকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। টিকা নেওয়ার পরে কেক কাটেন পার্বতী। এরই মধ্যে দ্বিতীয়বার টিকা নেওয়ার পরেও গুজরাতের এক স্বাস্থ্য আধিকারিক করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। ১৬ জানুয়ারি প্রথম ডোজ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি দ্বিতীয় ডোজ নেন। তারপরেও ২০ ফেব্রুয়ারি তাঁর করোনা ধরা পড়ে। এখন তিনি সুস্থ।