পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিকে, অসমে প্রচারে এসে চা বাগানে গিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। মহিলা শ্রমিকদের সঙ্গেই তাঁকে চা পাতা তুলতেও দেখা গিয়েছিল। প্রিয়াঙ্কার এই চা বাগান ভ্রমণকে তীব্র কটাক্ষ করল অসম বিজেপি। শুক্রবার রাজ্য বিজেপি সভাপতি রঞ্জিত দাসের দাবি, চা বাগানের মহিলারা সরকারের কাজের নিরিখে ভোট দেবেন। কংগ্রেসের এই দেখনদারিতে তাঁদের মন গলবে না। সরকার চা বাগানের মহিলা শ্রমিকদের অ্যাকাউন্টে পাঁচ হাজার টাকা করে পাঠাচ্ছে। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এসে পাঁচটা চা পাতা তুলে গেলেন, সেদিকে তাঁরা তাকাবেনই না। অন্তঃসত্ত্বা মহিলা শ্রমিকদের অ্যাকাউন্টে আমাদের সরকার ১২ হাজার টাকা করে পাঠাবে। তাঁরা ছ’মাস মাতৃত্বকালীন ছুটি পাবেন। ভোট দেওয়ার সময় তাঁরা প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর চা পাতা তোলার কথা ভাববেন না।
অসমের মোট জনসংখ্যার ১৭ শতাংশ চা বাগান অঞ্চলে বসবাসকারী আদিবাসী মানুষ। রাজ্যের ৪০টি বিধানসভা আসনের ভাগ্য নির্ধারণে অন্যতম বড় ফ্যাক্টর তাঁরা। স্বাভাবিকভাবেই সব রাজনৈতিক দল ভোটের আগে এই আদিবাসী মানুষের মন পাওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছে। প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর চা বাগান সফর তাই রাজনৈতিকভাবে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। কংগ্রেসের কৌশল বুঝেই এদিন ওই কর্মসূচি নিয়ে প্রিয়াঙ্কাকে কটাক্ষ করলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি। এর আগে কংগ্রেসের একটি ট্যুইটে অসমের বদলে তাইওয়ানের কোনও চা বাগানের ছবি পোস্ট করা হয়েছিল। তা নিয়েও এদিন খোঁচা দিতে ছাড়ননি রঞ্জিত দাস।