কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
থানে পুলিসের এক প্রবীণ আধিকারিক এদিন জানান, হীরেন মনসুখের বয়স ৪৫ বছরের আশপাশে। বৃহস্পতিবার রাত থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। শুক্রবার মুব্রা রেতি বান্দের রোডে কালওয়া খাঁড়ির ধার থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়েছে। উল্লেখ্য, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি মুকেশ আম্বানির দক্ষিণ মুম্বইয়ের বাসভবনের কাছ থেকে ২.৫ কিলোগ্রাম জিলেটিন স্টিক সহ মনসুখের চুরি যাওয়া স্করপিও গাড়িটি উদ্ধার হয়েছিল। পুলিস জানিয়েছে, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি আইরোলি-মুলুন্দ ব্রিজ থেকে গাড়িটি চুরি হয়েছিল। পরে বিস্ফোরক সহ গাড়িটি উদ্ধার হওয়ায় মুম্বই পুলিসের অপরাধ দমন শাখা মনসুখের বয়ানও রেকর্ড করেছিল। গাড়ির যন্ত্রাংশের ব্যবসা করতেন তিনি। স্করপিওটি চুরি হওয়ার পর পুলিসে অভিযোগ দায়েরও করেছিলেন মনসুখ। এদিন দুপুরে পরিবারের সদস্যরা থানের নাওপাড়া থানায় গিয়ে জানান, মনসুখকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরে কালওয়া খাঁড়ি থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়।
গড়িটির মালিক হিসেবে মনসুখকে শনাক্ত করা গেলেও চুরি হওয়ার পর বিস্ফোরক সহ কে আম্বানির বাসভবনের কাছে সেটি রেখে গিয়েছিল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, মাস্ক ও হুডি পরা কেউ গাড়িটি রেখে যাচ্ছে। কিন্তু তাকে এখনও শনাক্ত করা যায়নি। ঘটনার সঙ্গে সন্ত্রাস-যোগের অভিযোগও উঠছে। তবে ক’দিন আগেই পুলিস সেই তত্ত্ব খারিজ করে দিয়েছে। এদিন গাড়ির মালিকের দেহ উদ্ধারের পর প্রবীণ বিজেপি নেতা দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলেন, অন্যতম প্রধান সাক্ষীর মৃত্যুই প্রমাণ করছে এই ঘটনার পিছনে বড় রহস্য রয়েছে। আমি ফের তদন্তভার এনআইএ-র হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।