পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিতর্কিত তিনটি কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে গত ২৬ নভেম্বর থেকেই দিল্লির সীমানাগুলিতে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছিলেন কৃষকরা। তিন মাস পরেও নিজেদের অবস্থানে অনড়ই আছেন আন্দোলনকারীরা। সংযুক্ত কিষান মোর্চার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, শুক্রবার কৃষকদের আন্দোলন ৯৪ তম দিনে পড়েছে। কৃষক সংগঠনগুলির অভিযোগ, এদিনও দিল্লির সীমানায় শারীরিক অসুস্থতার কারণে ১৮ বছর বয়সের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের দাবি, ‘তিন মাসের কৃষক আন্দোলনে ২০০ জনেরও বেশি কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। একজনকেও শহিদের মর্যাদা দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার।’
সংযুক্ত কিষান মোর্চা জানিয়েছে, বিতর্কিত তিনটি কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে শুক্রবারই কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, কেরল, তেলেঙ্গানার মতো দক্ষিণের রাজ্যগুলি থেকে কৃষকরা মিছিল করে দিল্লি-হরিয়ানার সিংঘু সীমানায় যোগ দিয়েছে। পাশাপাশি রাজ্যে রাজ্যে কিষান মহাপঞ্চায়েতের আয়োজনও আরও ব্যাপকভাবে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কৃষকরা। শ্রমিক সংগঠনগুলির সঙ্গে যৌথভাবেও নেওয়া হচ্ছে মোদি বিরোধী কর্মসূচি।
দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশ পুলিস দিল্লি হাইকোর্টে জানিয়ে দিয়েছে, সাধারণতন্ত্র দিবসে দিল্লির রাস্তায় যে কৃষক প্রাণ হারিয়েছিলেন তিনি গুলিতে নয়, দুর্ঘটনায় গুরুতর আঘাত পান। দিল্লি পুলিস আদালতে এও জানিয়েছে যে, সিসিটিভি ফুটেজ অনুসারে ওই কৃষকের সঙ্গে যে অন্য বিক্ষোভকারীরা ছিলেন, তারাও দুর্ঘটনার কবলে পড়া ওই কৃষককে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাননি। বরং উল্টে অ্যাম্বু্লেন্সে ভাঙচুর চালিয়েছিলেন।