বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
করোনায় সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য মহারাষ্ট্র। তারপর রয়েছে কেরল। পশ্চিম ও দক্ষিণের এই দুই রাজ্য ছাড়াও মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় ও পাঞ্জাবে সংক্রমণ বাড়ছে। ইতিমধ্যে দেশজুড়ে করোনার ২৪০ ধরনের স্ট্রেইনের হদিশ মিলেছে। গত সপ্তাহে মহারাষ্ট্রের করোনা টাস্ক ফোর্সের সদস্য চিকিৎসক শশাঙ্ক যোশি বলেছিলেন, দেশে নতুন করে সংক্রমণের ছড়ানোর পিছনে নতুন স্ট্রেইনগুলিই থাকতে পারে। মঙ্গলবার সেই জল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছেন নীতি আয়োগের স্বাস্থ্য বিভাগের সদস্য ভি কে পাল। তিনি বলেছেন, মহারাষ্ট্র, কেরল ও তেলেঙ্গানাতে এন৪৪০কে এবং এ৪৮৪কে নামে করোনার দু’টি স্ট্রেইন মিলেছে। মঙ্গলবার দেওয়া স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বুলেটিন অনুযায়ী এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ১ লক্ষ ৪৭ হাজার।
এদিকে, করোনা কব্জা করার অভিজ্ঞতা থেকে এবার দেশ থেকে দ্রুত যক্ষ্মা নির্মূল করার টার্গেট নিয়েছে কেন্দ্র। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন স্বাস্থ্য বাজেট সংক্রান্ত এক ওয়েবিনারে বলেছেন, গোটা বিশ্বের টার্গেট ২০৩০ সাল। কিন্তু করোনাকে যেভাবে আমরা মাস্ক পরে, হাত ধুয়ে, দূরত্ব বজায় রেখে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি, একইভাবে যক্ষ্মাকেও আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে নির্মূল করব।