পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
রাজনৈতিক মহলের মতে, যে বিজেপি বাংলা দখলের দাবি করছে, সেই দলের জন্য আজ গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব সামলানোই অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। এবং তা বিলক্ষণ জানেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডারা। এই কারণেই বাংলার নেতাদের সঙ্গে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের পরের পর বৈঠকে অন্যতম প্রধান এজেন্ডা হিসেবে উঠে আসছে দলের অন্দরের সংঘাত। দু’দিন আগেই বাংলায় দলের কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জে পি নাড্ডা। দলের তৃণমূল স্তরের রিপোর্টও জমা দিয়েছেন তাঁরা। সেই রিপোর্টে বঙ্গ পার্টিতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিজেপির শীর্ষ সূত্রের খবর, উল্লিখিত রিপোর্ট ইতিমধ্যেই অমিত শাহের হাতে তুলে দিয়েছেন জে পি নাড্ডা। বিধানসভা নির্বাচনে বাংলায় অন্তত ২০০টি আসন জয়ের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করে দেওয়া অমিত শাহ তা পড়েও ফেলেছেন। আর এরপরেই সামনে এসেছে বর্ধমান, আসানসোলে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সামনে আদি ও নব্য বিজেপির কোন্দলের ঘটনা। ভোটের আগে যে ঘটনাকে মোটেও ভালোভাবে দেখছে না বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলের এক নেতা জানিয়েছেন, ‘বিজেপির পরিবার বড় হচ্ছে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে মতের অমিল হতেই পারে। কিন্তু সীমা ছাড়িয়ে গেলেই সমস্যায় পড়তে হবে দলকে।’- ফাইল চিত্র