পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিতর্কের নেপথ্যে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের গতকালের একটি নির্দেশ। পুলিসের আর্থিক অপরাধ দমন শাখাকে ওই নির্দেশ দেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘বেসুরো’দের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেন তিনি। নীতীশের নির্দেশের পর রাজ্য সরকারের সব সচিবদের একটি চিঠি পাঠান অপরাধ দমন শাখার আইজি এন এইচ খান। সমালোচনামূলক পোস্ট নিয়ে রিপোর্ট পাঠাতে বলেন তিনি। চিঠিতে খান লেখেন, কিছু ব্যক্তি ও সংগঠন সোশ্যাল মিডিয়ায় সরকার, মন্ত্রী, সাংসদ, বিধায়ক ও সরকারি কর্তাদের বিরুদ্ধে মানহানিকর ও আক্রমণমূলক মন্তব্য করছে। বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। এই কাজ বেআইনি, সাইবার অপরাধের আওতায় পড়ে। এধরনের কাজকর্ম চোখে পড়লেই অপরাধ দমন শাখাকে জানাতে বলেন তিনি। যাতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায়। খানের এই চিঠি সামনে আসার পরই সরব হন বিরোধীরা।
এদিন মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের মুণ্ডপাত করেন আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব। লালু-পুত্রের খোঁচা, নীতীশ কুমার হলেন দুর্নীতির ‘ভীষ্ম পিতামহ’। তিনি ‘অপরাধীদের রক্ষাকর্তা’। রাজ্য সরকারকে তেজস্বীর চ্যালেঞ্জ, রাজ্য সরকারের সাহস থাকলে এই ট্যুইটের জন্য তাঁকে গ্রেপ্তার করে দেখাক। তেজস্বীর এই আক্রমণ ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়ের মুখে পড়েই শেষ পর্যন্ত পুলিসের নির্দেশিকা নিয়ে ভোলবদল করল নীতীশ সরকার।