পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিশেষ করে ইস্পাত, তামা, অ্যালুমিনিয়াম, জিঙ্কের মতো ধাতুর দাম বেড়েছে ৫ থেকে ১১ শতাংশ। অশোধিত তেলের দাম বেড়েছে ১৬ শতাংশ। মূল্যবৃদ্ধির জেরে উৎপাদন শিল্প ধাক্কা খাচ্ছে। লকডাউনের কারণে বিদেশ থেকে নানাবিধ সস্তার যন্ত্রাংশ, ধাতব উপকরণ, কাঁচামাল আসা একপ্রকার তলানিতে। সেই কারণেই দেশীয় উপকরণের উপর নির্ভর করতে হচ্ছে। কিন্তু গোটা দেশের বাজারকে সরবরাহ করার ক্ষমতা এখনও নেই দেশীয় কাঁচামালের। উল্টে বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও ধাতুর দাম বেড়ে যাওয়ায়, বর্ধিত মূল্যেই কাঁচামাল কিনতে হচ্ছে সংস্থাগুলিকে।
এই ভোগ্যপণ্য উৎপাদনের পাশাপাশি সঙ্কট তৈরি হয়েছে মোবাইল উৎপাদনে। মোবাইল চিপসেট সাপ্লাই কমে এসেছে বিপুলভাবে। ২০২০ সালে এর আগে মোট তিনবার মোবাইল হ্যান্ডসেটের দাম বেড়েছে। এবার চতুর্থবারের জন্য আবার দাম বাড়তে চলেছে। চীন, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডের থেকে ভারতে বহু পণ্য আমদানির উপর নিয়ন্ত্রণ জারি হয়েছে। মার্চ মাস থেকে লকডাউনের জেরে চাহিদা ছিল কম। ফলে আর্থিক লেনদেন কম হয়েছে। কিন্তু গত তিনমাস ধরে বাজারে ভোগ্যপণ্যের চাহিদা তৈরি হয়েছে। দেওয়ালি ও উৎসবের মরশুমে যথেষ্ট ইতিবাচক সাড়া পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু দ্রব্যমূ্ল্য বেড়ে চলায়, সংশয় তৈরি হয়েছে। আশঙ্কা, যদি ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়তে শুরু করে, তাহলে ক্রয়প্রবণতাও পুনরায় ধাক্কা খাবে। আটকে যাবে অর্থনীতির চাঙ্গা হওয়া।