বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
দিল্লিতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৪৫৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ১২১ জনের। এক সপ্তাহ আগেও রাজধানীতে মৃত্যুর গড় ছিল ১১১। সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা এখনও কম নয়। ৪০ হাজার ২১২জন। প্রতি ১ লক্ষে গড়ে ৪৪৮ জন কোভিডের কারণে প্রাণ হারাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে এখনই স্কুল খোলার কোনও প্রশ্ন নেই বলেই জানিয়ে দিয়েছেন দিল্লির উপ মুখ্যমন্ত্রী তথা শিক্ষামন্ত্রী।
এদিকে, নিত্য করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় নতুন করে ‘লকডাউনে’র আশঙ্কায় ভুগতে শুরু করেছেন রাজধানীর ব্যবসায়ীরা। আতঙ্ক ছড়িয়েছে, ফের সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হতে পারে সাপ্তাহিক বাজার, বড় মার্কেট। সেই মতোই গত রবিবার থেকে বিভিন্ন মার্কেটে ‘স্টক ক্লিয়ারেন্সে’র হিড়িক পড়েছে। বাজারে ভিড় উপচে পড়ছে। আর তাতেই সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়ছে। সরকারের পক্ষ থেকে লকডাউনের গুজবে কান না দেওয়ার কথা বললেও তা তেমন কাজে দিচ্ছে না বলেই অভিযোগ। ব্যবসায়ীদের বিশ্বাস ফেরাতে পশ্চিম দিল্লির দুটি অস্থায়ী বাজার আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ করার নির্দেশিকা জারি করেও তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবুও লকডাউনের আশঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারছেন না ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি, দিল্লির করোনা পরিস্থিতি নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে বিজেপি-আপ রাজনৈতিক তরজাও। ‘করোনা পাস, কেজরিওয়াল ফেল’, এই মর্মে রাজধানীর রাস্তায় রাস্তায় লেগেছে বিশাল হোর্ডিং। করোনা সংক্রমণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সঙ্গে ভিডিও বৈঠকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। -পিটিআই