উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
গুয়াহাটির ঘটনাও খানিক সেরকমই। ছেলে যাতে জয়েন্ট মেনস পরীক্ষায় পাশ করে যায়, সেজন্য গুয়াহাটির একটি কোচিং সেন্টারকে ১৫-২০ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন চিকিৎসক দম্পতি। তারাই ঠিক করে দিয়েছিল, কে যাবে আসল পরীক্ষার্থীর হয়ে পরীক্ষা দিয়ে তাকে পাশ করিয়ে দিতে। পরীক্ষা পর্ব নির্বিঘ্নে মিটে যায়। ফল বেরনোর পর দেখা যায়, ওই ভুয়ো পরীক্ষার্থী ৯৯.৮ শতাংশ নম্বর অর্জন করেছে।
বিষয়টি জানাজানি হতেই আসল পরীক্ষার্থীর বিরুদ্ধে গুয়াহাটির আজারা থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়। গুয়াহাটির অ্যাডিশনাল ডিসিপি সুপ্রতীপলাল বড়ুয়া বলেন, গত ২৩ অক্টোবর একটি অভিযোগ দায়ের হয়। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে একটি বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিট গঠন করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, একটি অডিও ক্লিপিংস পাওয়া গিয়েছে। তাতে অভিযুক্ত পরীক্ষার্থী টেলিফোনে নিজেই এ কথা স্বীকার করেছেন। অডিও ক্লিপিংসটি প্রকাশ্যে আসতেই বিষয়টি নিয়ে হইচই পড়ে যায়। অভিযোগ পেয়েই তদন্তে নামে পুলিস। বুধবার রাতে অভিযুক্ত পরীক্ষার্থী ও তাঁর বাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গোটা দেশে এই পরীক্ষা আয়োজনের দায়িত্বে ছিল ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি। অসম পুলিসের তরফে তাদের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে।