‘মুন্নাভাই এমবিবিএস’-এর দৃশ্যপট মনে আছে? বাবাকে অপমান করার প্রতিশোধ নিতে ডাঃ আস্থানার মেডিক্যাল কলেজেই ভর্তি হওয়ার জেদ চেপে গিয়েছিল মুন্নাভাই সঞ্জয় দত্তের। কিন্তু ‘গুন্ডাগিরি’ করে বেড়ানো মুন্নাভাই কী করে পাশ করবে ডাক্তারির প্রবেশিকা পরীক্ষায়! উপায়?
করোনা মোকাবিলায় অত্যাবশ্যক আরোগ্য সেতু অ্যাপ। এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইতিমধ্যে কয়েক কোটি ভারতীয় তাঁদের মোবাইলে এই অ্যাপ ইনস্টল করেছেন। ওয়েবসাইট বলছে, ন্যাশনাল ইনফরমেটিক্স সেন্টার (এনআইসি) এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক যৌথভাবে এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
ঘটনা ১। মার্চ গড়িয়ে এপ্রিলও পেরয়নি। পিজি হাসপাতালের ইএনটি বিভাগের আউটডোরে রোগী দেখতে গিয়ে সন্দেহ হল এক সিনিয়র চিকিৎসকের। এত রোগী কেন বলছেন যে তাঁরা স্বাদ ও গন্ধ পাচ্ছেন না! নিজের পরামর্শে রোগীদের বাড়ি থেকে বেরতে বারণ করেছিলেন তিনি।
ফের উপত্যকায় দুই জয়েশ-ই-মহম্মদ জঙ্গিকে নিকেশ করল যৌথবাহিনী। দু’পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময়ের সময় এক জওয়ানও জখম হয়েছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। ঘটনাটি ঘটেছে মধ্য কাশ্মীরের বদগাঁও জেলার মোচাওয়া এলাকায়।
উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পিঁয়াজের খোসা, কমলালেবুর খোসা, চা পাতা প্রভৃতি থেকে মানসিক রোগের ওষুধ এবং বার্ধক্যজনিত রোগ ঠেকানোর রাসায়নিক নিষ্কাশনের তুলনামূলক সস্তা প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছে গুয়াহাটি আইআইটি। প্রতিষ্ঠানের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসার মিহিরকুমার পুরকায়েতের দাবি, এর ফলে খুবই সস্তায় ওই ধরনের ওষুধ তৈরি করা যাবে। বাজার চলতি যে কোনও ওষুধের তুলনায় সেটি সস্তা হওয়ার ফলে দাম সাধারণ মানুষের নাগালেই থাকবে।
কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তরফে দাবি করা হয়েছে, লেবুজাতীয় সাইট্রাস ফল, ডাল, চা পাতা, পার্সলে পাতায় এমন কিছু রাসায়নিক রয়েছে, যা আসলে ফ্ল্যাভোনয়েড তৈরি করতে সাহায্য করে। ফ্ল্যাভোনয়েড হল এমন একটি রাসায়নিক, যা শরীরের দূষিত পদার্থ (ফ্রি র্যাডিকল, টক্সিন) দূর করতে সাহায্য করে। এর ফলে শরীরের কোষগুলো সতেজ থাকে। তীব্র শারীরিক এবং মানসিক চাপও সেগুলিকে দুর্বল করে দিতে পারে না। এটি আসলে বার্ধক্যকে ঠেকিয়ে রাখার একটি প্রক্রিয়া। তাই একে অ্যান্টি-এজিং কেমিক্যালও বলা হয়। তবে লেবু, চা পাতা ইত্যাদিতে এসব রাসায়নিক এতটাই কম পরিমাণে থাকে যে, তা নিষ্কাশন খুবই কঠিন। অধ্যাপক পুরকায়েত এম টেক-এর এক ছাত্রকে নিয়ে এজন্য একটি বিশেষ পদ্ধতি আবিষ্কার করে পেটেন্টও নিয়েছেন।
বর্তমানে বাজারে চলতি পদ্ধতিতে ক্লোরোফর্ম, অ্যাসিটোন, অ্যাসিটিলিনের মতো জৈব উপাদান ব্যবহার করে ওই অ্যান্টি-এজিং উপাদানগুলি নিষ্কাশন করা হয়। কিন্তু এই জৈব উপাদানগুলির দাম যথেষ্টই। ফলে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে নিষ্কাশন করা উপাদানের দামও বেশি হয়। শুধু তাই নয়, উপাদানগুলি ক্লোরোফর্ম বা অ্যাসিটোনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে, ফলে সেগুলির কার্যকারিতাও কমে যায়। সেই কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে লাগে বিশেষ পরিশোধন পদ্ধতি। এতে আরও টাকা খরচ, সময়ও নষ্ট হয়। ফলে নিষ্কাশন করা উপাদানগুলির দাম সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায়। কিন্তু আইআইটি গুয়াহাটির এই পদ্ধতিতে শুধু জল ব্যবহার করতে হচ্ছে। অভিনব এই ‘মেমব্রেন টেকনোলজি’ পদ্ধতিতে ওই ধরনের ফল, পাতা ইত্যাদির জলীয় দ্রবণ একটি বিশেষ মেমব্রেন বা ঝিল্লির মধ্যে দিয়ে পাঠানো হয়। এতে প্রয়োজনীয় রাসায়নিকগুলি ওই ঝিল্লির গায়ে আটকে যায়। পরে তা বের করে তা শুকিয়ে রেফ্রিজারেটরে রাখা হয়। তারপর সেই গুঁড়ো থেকেই মিলছে আকাঙ্ক্ষিত ওষুধ। শুধু জল ব্যবহার করার ফলে এখানে দামও কম হচ্ছে, তাছাড়া কোনও পার্শ্ব-বিক্রিয়ায় ফলে নিষ্কাশিত উপাদানের কার্যকারিতা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকছে না। এভবে কফি থেকেও খুব সস্তায় ক্যাফেইন পৃথক করে নেওয়া যাচ্ছে। ক্যাফেইন মানসিক চাপ কাটাতে কার্যকরী ওষুধ। আইআইটির আশা, সস্তায় এই ধরনের ওষুধ তৈরি করা যাবে বলে নির্দিষ্ট কিছু কৃষিক্ষেত্রে কর্মসংস্থানও বাড়বে। এছাড়া ওষুধের বাণিজ্যিক উৎপাদনে কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা তো রয়েছেই।
কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তরফে দাবি করা হয়েছে, লেবুজাতীয় সাইট্রাস ফল, ডাল, চা পাতা, পার্সলে পাতায় এমন কিছু রাসায়নিক রয়েছে, যা আসলে ফ্ল্যাভোনয়েড তৈরি করতে সাহায্য করে। ফ্ল্যাভোনয়েড হল এমন একটি রাসায়নিক, যা শরীরের দূষিত পদার্থ (ফ্রি র্যাডিকল, টক্সিন) দূর করতে সাহায্য করে। এর ফলে শরীরের কোষগুলো সতেজ থাকে। তীব্র শারীরিক এবং মানসিক চাপও সেগুলিকে দুর্বল করে দিতে পারে না। এটি আসলে বার্ধক্যকে ঠেকিয়ে রাখার একটি প্রক্রিয়া। তাই একে অ্যান্টি-এজিং কেমিক্যালও বলা হয়। তবে লেবু, চা পাতা ইত্যাদিতে এসব রাসায়নিক এতটাই কম পরিমাণে থাকে যে, তা নিষ্কাশন খুবই কঠিন। অধ্যাপক পুরকায়েত এম টেক-এর এক ছাত্রকে নিয়ে এজন্য একটি বিশেষ পদ্ধতি আবিষ্কার করে পেটেন্টও নিয়েছেন।
বর্তমানে বাজারে চলতি পদ্ধতিতে ক্লোরোফর্ম, অ্যাসিটোন, অ্যাসিটিলিনের মতো জৈব উপাদান ব্যবহার করে ওই অ্যান্টি-এজিং উপাদানগুলি নিষ্কাশন করা হয়। কিন্তু এই জৈব উপাদানগুলির দাম যথেষ্টই। ফলে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে নিষ্কাশন করা উপাদানের দামও বেশি হয়। শুধু তাই নয়, উপাদানগুলি ক্লোরোফর্ম বা অ্যাসিটোনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে, ফলে সেগুলির কার্যকারিতাও কমে যায়। সেই কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে লাগে বিশেষ পরিশোধন পদ্ধতি। এতে আরও টাকা খরচ, সময়ও নষ্ট হয়। ফলে নিষ্কাশন করা উপাদানগুলির দাম সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায়। কিন্তু আইআইটি গুয়াহাটির এই পদ্ধতিতে শুধু জল ব্যবহার করতে হচ্ছে। অভিনব এই ‘মেমব্রেন টেকনোলজি’ পদ্ধতিতে ওই ধরনের ফল, পাতা ইত্যাদির জলীয় দ্রবণ একটি বিশেষ মেমব্রেন বা ঝিল্লির মধ্যে দিয়ে পাঠানো হয়। এতে প্রয়োজনীয় রাসায়নিকগুলি ওই ঝিল্লির গায়ে আটকে যায়। পরে তা বের করে তা শুকিয়ে রেফ্রিজারেটরে রাখা হয়। তারপর সেই গুঁড়ো থেকেই মিলছে আকাঙ্ক্ষিত ওষুধ। শুধু জল ব্যবহার করার ফলে এখানে দামও কম হচ্ছে, তাছাড়া কোনও পার্শ্ব-বিক্রিয়ায় ফলে নিষ্কাশিত উপাদানের কার্যকারিতা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকছে না। এভবে কফি থেকেও খুব সস্তায় ক্যাফেইন পৃথক করে নেওয়া যাচ্ছে। ক্যাফেইন মানসিক চাপ কাটাতে কার্যকরী ওষুধ। আইআইটির আশা, সস্তায় এই ধরনের ওষুধ তৈরি করা যাবে বলে নির্দিষ্ট কিছু কৃষিক্ষেত্রে কর্মসংস্থানও বাড়বে। এছাড়া ওষুধের বাণিজ্যিক উৎপাদনে কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা তো রয়েছেই।
