পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, খুচরো বিক্রেতারা ২ মেট্রিক টনের বেশি পেঁয়াজ মজুত রাখতে পারবেন না। একইভাবে পাইকারি বিক্রেতারা ২৫ মেট্রিক টনের বেশি পেঁয়াজ মজুত রাখতে পারবেন না। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই নিয়ম বলবৎ করা হয়েছে। নিয়ম অমান্য করলে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ১৯৮০ সালের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেই জানিয়ে দিয়েছে খাদ্য ও গণবণ্টন মন্ত্রক।
সেপ্টেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই পেঁয়াজের দাম ক্রমশই বাড়তে শুরু করেছে। গত বছরের তুলনায় এবছর পেঁয়াজের দাম প্রায় ২২.১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। উৎসবের মরশুমে প্রায় প্রতি বছরই এই সময় পেঁয়াজের দাম বাড়তে দেখা যায়। তার জন্য এবার আগেভাগেই গত ১৪ সেপ্টেম্বর থেকেই পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করা হয়েছে। যার জেরে খুচরো বাজারে পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধিতে কিছুটা লাগাম টানা গিয়েছে। কিন্তু মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং মধ্যপ্রদেশের মতো পেঁয়াজ উৎপাদনশীল রাজ্যে বৃষ্টির ফলে খরিফ ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তাই গত বছরের তুলনায় বাফার্স স্টক দ্বিগুণ করা হয়েছে।
খোলা বাজারে যাতে আরও বেশি করে পেঁয়াজ বিক্রি করা সম্ভব হয়, তার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ওদিকে খরিফের ফসলও মান্ডিতে আসতে শুরু করেছে। খুব শীঘ্রই মান্ডিগুলিতে ৩৭ লক্ষ মেট্রিক টন পেঁয়াজ চলে আসবে বলেই কেন্দ্রের হিসেব। এতে পেঁয়াজের জোগান বাড়বে। অন্যদিকে, পেঁয়াজ আমদানি বাড়াতেও তুরস্ক, আফগানিস্তানের মতো দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও ভারতীয় হাই কমিশন যোগাযোগ বাড়াচ্ছে। সরকার এও সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, এবার থেকে চাহিদা ও ঘাটতির পার্থক্য দূর করতে লাল পেঁয়াজ আমদানি শুরু করা হবে।