রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই দম্পতি সুইজারল্যান্ডের গ্রাউবুন্ডেনের বাসিন্দা। সন্তানের বার্থ সার্টিফিকেটেও ‘টোয়াইফিয়া’ লেখা রয়েছে বলে তাঁদের দাবি। যদিও দু’জনেই নিজেদের পরিচয় গোপন রেখেছেন। কারণ? সামাজিক বিড়ম্বনা। শিশুকন্যার বাবার অকপট স্বীকারোক্তি, ‘আমরা আপাতত নিজেদের আড়ালে রাখতে চাই। কারণ, জনে জনে নামকরণের কারণ ব্যাখ্যা করাটা রীতিমতো বিরক্তিকর। নিজের মেয়ের নাম ‘বিক্রি করেছি’—এমন অপবাদ ইতিমধ্যে শুনতে হয়েছে। ফলে দু’জনে এই মুহূর্তে কিছুটা লজ্জিতও বটে।’ যদিও কোনও রকম সংকোচ কিংবা পিছুটানের জেরে তাঁরা আগামী দিনে সন্তানের নাম বদলাবেন না। এ বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত ওই দম্পতি। কিন্তু ১৮ বছর ইন্টারনেট ব্যবহারের বিপুল খরচ যে বেঁচে গেল! সেই অর্থ দিয়ে কোনও পরিকল্পনা? একগাল হেসে তাঁদের জবাব, ‘সেই টাকা দিয়ে মেয়ের সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলব। যা জমবে, সেটা পরে কোনও কাজে লাগাব।’