গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
অন্যদিকে, কৃষি আইন বিরোধী তিন রাজ্যকে বার্তা দিতে ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে খরিফের শস্য কেনার গতি বাড়াচ্ছে কেন্দ্র। সাধারণত, ১ অক্টোবর থেকে এই কাজ শুরু করা হয়। কিন্তু এবার তা শুরু হয়েছে ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে। খরিফের ধান সংগ্রহ শুরু করায় এখনও পর্যন্ত প্রায় ১০ লক্ষ কৃষক উপকৃত হয়েছে বলেই জানিয়েছে খাদ্য ও গণবণ্টন মন্ত্রক। ন্যূনতম সহায়ক মূল্যেই কেনা হচ্ছে ধান। মেট্রিক টন প্রতি ১৮ হাজার ৮৮০ টাকা করে দেওয়া হচ্ছে কৃষকদের। খরিফ শস্য সংগ্রহে এখনও পর্যন্ত ২০ হাজার ১৮০ কোটি টাকা খরচ করেছে মোদি সরকার। সংগ্রহের পরিমাণও ছাড়িয়ে গিয়েছে ১ কোটি মেট্রিক টন।
পাঞ্জাব, হরিয়ানা, ছত্তিশগড়ের মতো সাত রাজ্য থেকে খরিফের এই ধান সংগ্রহ হলেও সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া হয়েছে পাঞ্জাবে। স্রেফ পাঞ্জাব থেকেই এখনও পর্যন্ত ৬৮ লক্ষ ৯০ হাজার ৪৪৫ মেট্রিক ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। যা গতবারের চেয়ে ৬৬ শতাংশ বেশি। রাজনৈতিক মহলের মতে, কেন্দ্রের নয়া কৃষি আইনে সবচেয়ে বেশি ক্ষুব্ধ কংগ্রেসশাসিত পাঞ্জাব। সরকারের পক্ষ থেকে কেন্দ্রের আইন না মানার লক্ষ্যে বিধানসভায় উদ্যোগও নিয়েছে ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং সরকার। সেখানকার কৃষকরাও নেমেছে আন্দোলনে। সেই কারণেই পাঞ্জাবের কৃষকদের মন জয়ে মরিয়া মোদি সরকার। -ফাইল চিত্র