বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
চিরাগের পাশে দাঁড়িয়ে নীতীশকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করলেও একদিন আগেই অবশ্য এলজেপিকে নিশানা বানিয়েছিলেন তেজস্বী। গতকাল এক প্রচার সভায় লালু-পুত্র তাঁর দলের সমর্থকদের এলজেপি সম্পর্কে সাবধান করেছিলেন। এলজেপির নাম সরাসরি না নিয়ে তাঁর বক্তব্য ছিল, বিজেপির ‘বি-টিম’ সম্পর্কে সাবধান থাকতে হবে। ওরা ‘ভোট কাটুয়া’। যদিও এদিন তেজস্বী বলেন, চিরাগ পাসোয়ানের সঙ্গে নীতীশ কুমারজি যা করেছেন, তা মোটেও সঠিক নয়। সবচেয়ে প্রয়োজনের মুহূর্তে চিরাগ তাঁর বাবাকে পাশে পাচ্ছেন না। রামবিলাস পাসোয়ানজি আর আমাদের মধ্যে নেই। আমরা ব্যথিত। চিরাগ পাসোয়ানের সঙ্গে অবিচার করেছেন নীতীশ কুমার। তাঁর এই ব্যবহার কাম্য নয়।
চিরাগ ও তেজস্বী, দুই দলের দুই নেতাকেই দলের পূর্ণ দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে ভোটে লড়তে হচ্ছে। এই প্রথম বাবার ছত্রছায়া থেকে বেরিয়ে ভোটের চ্যালেঞ্জ নিতে হচ্ছে তাঁদের। সম্প্রতি পিতৃবিয়োগ হয়েছে চিরাগের। আর পশুখাদ্য কেলেঙ্কারিতে জেলে থাকায় ভোটের প্রচারে লালুপ্রসাদকে পাশে পাচ্ছেন না তেজস্বী। তবে দুই শিবিরে থাকলেও চিরাগ ও তেজস্বী দু’জনেই এবার মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের গত ১৫ বছরের মিথ ভাঙতে মরিয়া।