রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
উল্লেখ্য, ১৫ জুন গালওয়ান সীমান্তে ভারত ও চীন সীমান্তে সৈন্যদের মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। প্রাণ হারান ২০ জন ভারতীয় সেনা। যদিও চীনের তরফে ক্ষয়ক্ষতির কোনও হিসেব দেওয়া হয়নি। কিন্তু দু’দেশের সম্পর্ক ক্রমশ তলানিতে ঠেকে। বিদেশমন্ত্রীর কথায়, চীনের সেই আচরণের কোনও ব্যাখ্যা নেই তাঁর কাছে। সেকথা উল্লেখ করে জয়শঙ্কর বলেন, দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে শান্তি এবং সৌহার্দের ভিত্তিতে চীনের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছে ভারত। ১৯৯৩ সালের পর থেকে সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে চীনের সঙ্গে একাধিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু বর্তমানে সীমান্ত অঞ্চলে চীনের স্বশস্ত্র সৈন্য সংখ্যা বৃদ্ধির ঘটনা ওই সব চুক্তির সম্পূর্ণ বিপরীত। সীমান্তে বিপুল পরিমাণ লালফৌজের সমাবেশ নিরাপত্তার ক্ষেত্রে গুরুতর চ্যালেঞ্জ। এদিকে সীমান্ত থেকে সেনা সরাতে দু’পক্ষই পরস্পরের উপর চাপ তৈরি করছে। চুশুল এলাকা থেকে ভারতকে সেনা সরাতে আবেদন জানিয়েছে বেজিং। উল্টোদিকে প্যাংগং লেক এলাকা থেকে চীনা সেনাকে পিছু হটার দাবি জানিয়েছে নয়াদিল্লি। সামনেই শীতকাল আসছে। সূত্রের দাবি, সেই সুযোগ নিয়ে সীমান্তে সেনা সমাবেশ বাড়াতে পারে চীন। ফলে যে কোনও পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকা দরকার। ওই সূত্রের আরও দাবি, এই মুহূর্তে সীমান্তে সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে ভারতীয় সেনা।