কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
১৮৮৫: বিতর্কিত কাঠামোর বাইরে ধাচা তৈরি করার আর্জি জানিয়ে ফৈজাবাদ আদালতের দ্বারস্থ হন মহন্ত রঘুবীর দাস। সেই আর্জি খারিজ করে দেয় আদালত।
১৯৪৯: গভীর রাতে মসজিদের মূল গম্বুজের নীচে রামলালার মূর্তি স্থাপন করা হয়।
১৯৫৯: বিতর্কিত জমির মালিকানা দাবি করল নির্মোহী আখারা। দু’বছর বাদে ১৯৬১ সালে একই দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হল উত্তরপ্রদেশের সুন্নি কেন্দ্রীয় ওয়াকফ বোর্ড।
৬ ডিসেম্বর, ১৯৯২: গুড়িয়ে দেওয়া হল বাবরি মসজিদ। এই ঘটনায় দু’টি পৃথক এফআইআর দায়ের হয়। একটি অজ্ঞাত করসেবকদের বিরুদ্ধে। অন্যটি লালকৃষ্ণ আদবানি, মুরলীমনোহর যোশি সহ বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে।
অক্টোবর, ১৯৯৩: আদবানি ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে কম্পোজিট চার্জশিট জমা দিল সিবিআই।
সেপ্টেম্বর, ২০১০: সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড, নির্মোহী আখাড়া ও রামলালার মধ্যে বিতর্কিত জমি তিনভাগে ভাগ করে দেওয়ার নির্দেশ দিল আদালত।
ফেব্রুয়ারি, ২০১১: হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হল সিবিআই।
মার্চ, ২০১৭: বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের মামলা শুরুর ইঙ্গিত দিল সুপ্রিম কোর্ট।
আদবানি, যোশি এবং উমা ভারতী সহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের মামলা ফের শুরু করার নির্দেশ দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত
নভেম্বর, ২০১৯: অযোধ্যার বিতর্কিত জমি রামলালাকে দিতে বলল সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্য সরকারকে মসজিদ তৈরির জন্য পাঁচ একর জমির ব্যবস্থা করে দিতে নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত।
আগস্ট, ২০২০: অযোধ্যায় রামমন্দিরের ভূমিপুজো করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০: সমস্ত অভিযুক্তকে বেকসুর খালাসের নির্দেশ দিলেন তিনি।