বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
করোনা সংক্রমণ থেকে সেরে ওঠায় ১৫ সেপ্টেম্বর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান ওই গর্ভবতী মহিলা। শুক্র ও শনিবার ১৪ ঘণ্টা চেষ্টা করেও কোনও হাসপাতালেই স্ত্রীকে ভর্তি করতে পারেননি তাঁর স্বামী এন সি শরিফ। শরিফ জানিয়েছেন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা দুই জেলায় দৌড়ঝাঁপ করার পর শেষপর্যন্ত অসুস্থ স্ত্রীকে কোঝিকোড়ের মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করানো সম্ভব হয়। শরিফের অভিযোগ, মানজেরি মেডিক্যাল কলেজ জানিয়ে দেয়, সেখানে শুধুমাত্র কোভিডের চিকিৎসা হয়। ভর্তি নেওয়া হলেও ওই মহিলার ‘প্রসব বেদনা ওঠেনি’ বলে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ডিসচার্জ করে দেওয়া হয়। একটি বেসরকারি হাসপাতাল যুক্তি দেখায়, ওখানে ভর্তি করলে মহিলার ফের করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকবে। মানজেরি মেডিক্যাল কলেজ অন্য একটি সরকারি হাসপাতালে রেফার করেছিল। কিন্তু তারাও ভর্তি নেয়নি। উল্টে ওই মহিলাকে অন্য একটি হাসপাতালে ভর্তির জন্য সুপারিশ করে। কোঝিকোড়ের একটি হাসপাতাল আবার মানজেরি মেডিক্যাল কলেজের দেওয়া ‘কোভিড নেগেটিভ অ্যান্টিজেন সার্টিফিকেট’ গ্রহণ করেনি। একটি হাসপাতাল আবার জানায়, সেখানে স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নেই। এমন নজিরবিহীন হয়রানির খবর প্রকাশ্যে আসতেই উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে সরকার।