কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
শুধু চিকিৎসাই নয়। পড়াশোনা, গবেষণা এবং ডাক্তারি (প্র্যাকটিস)কেও একই মোড়কে আনার কথা ভাবা হয়েছে। একটি হাসপাতালেই সবরকম চিকিৎসা ব্যবস্থা মিলবে। রোগের গতিবিধি দেখেই বিভিন্ন পদ্ধতির চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া হবে। রোগীর অবস্থা সিরিয়াস হলে তাঁকে অ্যালোপ্যাথি, আর কম হলে তাঁকে হোমিওপ্যাথির দাওয়াই দেওয়া হবে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ‘রোগকেন্দ্রিক’ না করে ‘রোগীকেন্দ্রিক’ করারই ভাবনাচিন্তা চলছে। অর্থাৎ সেই রোগীর ঠিক কী ধরনের চিকিৎসার প্রয়োজন, তার উপরই জোর দেওয়া হবে। আয়ুর্বেদ বা ইউনানি, সিদ্ধার মতো ব্যবস্থা এখন বিকল্প ব্যবস্থা বলেই গণ্য করা হয়। নতুন ওয়ান নেশন, ওয়ান হেলথ সিস্টেমে তা একত্রিত হবে। কেন্দ্রীয় সরকারি স্বাস্থ্য প্রকল্প ‘আয়ুষ্মান ভারতে’র মধ্যে এখন অ্যালোপ্যাথি এবং আয়ুষ দুটিই রয়েছে। অন্যদিকে, সরকারিভাবে উঠে গেল ৮৭ বছরের পুরনো এমসিআই বা মেডিকেল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া। পরিবর্তে শুক্রবার থেকে কার্যকর হল এনএমসি বা ন্যাশনাল মেডিকেল কমিশন। সংসদে বিল পাশ হয়ে গত বছরই আইন তৈরি হয়ে গেলেও সদস্য নির্বাচনের কাজ সম্পূর্ণ না হওয়ায় তা কার্যকর হয়নি। এখন জারি হয়ে গেল গেজেট বিজ্ঞপ্তি। তৈরি হয়েছে ৩৩ সদস্যের কাউন্সিল। এখন থেকে এই কাউন্সিলই মেডিকেল শিক্ষার বিষয়ে যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেবে। তৈরি করবে নীতি। এদিকে, মেডিক্যাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া (এমসিআই) চিরতরে তুলে দেওয়ার সরকারি নির্দেশনামার প্রতিবাদে শুক্রবার এন আর এস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেন গেটের সামনে বিক্ষোভ দেখান এসইউসিপন্থী চিকিৎসকরা।