কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এদিন পুলিসের এক কর্তা বলেন, দক্ষিণ কাশ্মীরে অবন্তীপোরার মাচোমা ত্রাল এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে এক জঙ্গি মারা পড়ে। নিহত জঙ্গির নাম ইরফান উল হক দার। অবন্তীপোরার গাদিখাল চারসু গ্রামের বাসিন্দা দার আল-বদর জঙ্গি সংগঠনের সদস্য ছিল। সুনির্দিষ্ট খবরের ভিত্তিতে পুলিস, সিআরপিএফ ও ৪২ রাষ্ট্রীয় রাইফেসলের একটি মিলিত দল এলাকা ঘিরে রেখে তল্লাশি শুরু করে। ওই জঙ্গিকে আত্মসমর্পণ করার সুযোগ দেওয়া হয়। কিন্তু সেই পথে না হেঁটে গা-ঢাকা দিয়ে নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করে সে। পাল্টা জবাব দেয় বাহিনীও। শুরু হয়ে যায় গুলির লড়াই। মারা পড়ে ইরফান দার নামে ওই জঙ্গি। পুলিসের রেকর্ড অনুযায়ী, দীর্ঘদিন ধরেই নাশকতা ও অপরাধমূলক কাজকর্মে জড়িত ছিল নিহত জঙ্গি। এর আগে ২০১৬ সালে থানার পাথর ছোঁড়া ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত ছিল দার। ২০১৯ সালের এপ্রিলে অবন্তীপোরা থানায় গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল সে। সেই সময় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঠাঁই হয় জম্মুর কোট বলওয়াল জেলে। চলতি বছরের এপ্রিলে জেল থেকে ছাড়া পায় দার। তারপর থেকে অবন্তীপোরা ও ত্রালে গোপনে আল-বদরের হয়ে কাজ করতে শুরু করে।
এদিন সকালে অন্য ঘটনাটি ঘটে বদগাঁও জেলায় সরাই ওয়াদিপোরার চাদুরা এলাকায়। এক অফিসার জানান, ওই এলাকায় নাকা তল্লাশি চলছিল। সেই সময় সিআরপিএফ জওয়ানদের লক্ষ্য করে প্রথমে একটি গ্রেনেড ছোঁড়ে জঙ্গিরা। এরপর গুলি চালাতে শুরু করে। গুলি লাগে এক জওয়ানের। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ওই জওয়ান মারা যান। শহিদ জওয়ানের নাম এন বাদলে।