কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
ভোটের কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে। এখনও আমেরিকার করোনা পরিস্থিতি যথেষ্ট উদ্বেগজনক। ভিড়-সংক্রমণ এড়াতে বড় অংশের মানুষ পোস্টাল ব্যালটেই নিজের রায় জানাতে পারেন বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। ফরেন প্রেস সেন্টারস আয়োজিত ভার্চুয়াল রিপোর্টিং ট্যুরের এক ওয়েবিনারে অধ্যাপক মার্ক রোজেল জানান, আগের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনগুলির থেকে এবছরের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ আলাদা। মানুষের কথা ভেবে বহু জায়গায় মেল-ইন-ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণে জোর দেওয়া হচ্ছে। লক্ষ্য একটাই। নির্বাচনের দিনে ভোটের লাইনে যাতে ভিড় না হয়, তা সুনিশ্চিত করা। মেল-ইন-ব্যালটে ফলপ্রকাশে দেরি হবে বলে ট্রাম্প যে দাবি করেছেন, তার সঙ্গে সহমত পোষণ করেননি মার্ক রোজেল। তাঁর মতে, আর্লি ভোটিং এবং মেল-ইন-ব্যালটের ফলপ্রকাশে দেরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
করোনা মোকাবিলায় ট্রাম্পের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনায় সরব হয়েছেন ডেমোক্র্যাটরা। ক্ষুব্ধ বহু প্রবীণ মার্কিন নাগরিকও। এই প্রসঙ্গে মার্ক রোজেল জানান, ২০১৬ সালের নির্বাচনে প্রবীণ নাগরিকদের বড় অংশের সমর্থন ছিল ট্রাম্পের দিকে। কিন্তু এবারে বদলে গিয়েছে ছবিটা। সাম্প্রতিক বেশ কিছু সমীক্ষায় প্রবীণ নাগরিকরা ট্রাম্পের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেননি। যদিও দেশজোড়া সংক্রমণের আঁচ পড়েনি রিপাবলিকানদের মধ্যে। মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রতি তাঁদের আস্থা অটুট। বরং করোনার জন্য তাঁরা চীনের পাশাপাশি ডেমোক্র্যাটিক পার্টি ও আঞ্চলিক নেতাদের দায়ী করেছেন। একধাপ এগিয়ে কেউ কেউ আরও বলেছেন, করোনার ভয়াবহতাকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে দেখানো হচ্ছে। নির্বাচন: ২০২০’র বৈতরণী পেরোতে এই অংশের উপরেই ভরসা রাখছেন ট্রাম্প।