পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কেবল লোকসভাই নয়। একটি বিলের আলোচনায় রাজ্যসভায় বলার জন্য পর্যাপ্ত সময় না দেওয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়ল তৃণমূল। অভিযোগ তুলল, বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে। প্রতিবাদে ওয়াক আউটও করলেন দলের এমপিরা। উল্লেখ্য, সোমবার থেকে সংসদের বাদল অধিবেশন শুরু হলেও এদিনই প্রথমবার দফায় দফায় বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে লোকসভা মুলতুবি করতে বাধ্য হলেন স্পিকার।
‘সাপ্লিমেন্টারি ডিমান্ডস ফর গ্রান্টসে’র আলোচনায় অংশ নিয়ে অর্থমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী অনুরাগ সিং ঠাকুর নেহরু-গান্ধী পরিবারের নাম করে প্রধানমন্ত্রী ন্যাশনাল রিলিফ ফান্ডের প্রসঙ্গ টানেন। রীতিমতো হুমকির সুরে বলেন, ওই তহবিল থেকে গান্ধী পরিবার কী কী সুবিধা নিয়েছে তা ফাঁস করে দিতে পারি। তখনই কার্যত রে রে করে ওঠে কংগ্রেস। প্রশ্ন তোলে, পিএম কেয়ার্স কী? কেন তার অডিট হবে না? কেন তা আসবে না তথ্য জানার অধিকারের আওতায়? প্রতিবাদে সরব হন লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী। কংগ্রেসের এমপিরা নেমে আসেন ওয়েলে। স্পিকার সংসদের নতুন নিয়মের কথা মনে করিয়ে দিলেও কংগ্রেস তা অগ্রাহ্য করে। এই সময়ই বাংলার এক বিজেপি এমপির সঙ্গে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের তর্ক বেঁধে যায়। বিজেপি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কথা তোলায় আসন থেকে উঠে দাঁড়িয়ে তীব্র প্রতিবাদ করেন কল্যাণ। দলের এমপি সৌগত রায়ও পিএম কেয়ার্স ফান্ড নিয়ে বিজেপিকে চেপে ধরেন। পাল্টা গলা চড়ায় বিজেপিও। বাড়তে থাকে বিতণ্ডা। অবস্থা সামাল দিতে সভা মুলতুবি করে দেওয়া হয়। সংসদে ডেরেক ও দীনেশ ত্রিবেদি।-পিটিআই