বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বণিকসভা ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান চেম্বার অফ কমার্স আয়োজিত একটি সম্মেলনে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কর্তা বলেছেন, আমাদের অগ্রাধিকারই হল ডিপোজিটরদের স্বার্থ রক্ষা করা। তাদের জমা টাকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। আজ থেকে পাঁচ-ছয় বছর আগেও যেভাবে অবাধে ঋণ ও প্যাকেজের জেরে ব্যাঙ্কগুলিতে অনুৎপাদী সম্পদের পাহাড় জমেছে, সেটা আর হতে দেওয়া যায় না বলেই জানিয়েছেন তিনি। তাঁর কথায়, শিল্পবাণিজ্য মহলকে ঋণ দেওয়া হয়েছে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার লক্ষ্যকে সামনে রেখেই। কিন্তু যা সহায়তা করা হয়েছে তার সবই সাধারণ মানুষের টাকায়। এখন আর অত ঢালাও আর্থিক প্যাকেজ দেওয়া হবে না শিল্প ও বাণিজ্যমহলকে। কারণ এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ব্যাঙ্কিং সেক্টরের আর্থিক ভারসাম্য ও সুস্থিতি।
এটা ঠিক যে কোভিডের ফলে শিল্পবাণিজ্য মহল আর্থিকভাবে বিপুল ধাক্কা খেয়েছে। তারা ঋণ নিয়েছে ব্যাঙ্ক ও আর্থিক সংস্থা থেকে। কিন্তু সেই ঋণ পরিশোধ করতে সমস্যায় পড়েছে। শক্তিকান্ত বলেছেন, ব্যাঙ্কিং সেক্টরকে পর্যালোচনা করে দেখতে হবে, কোন কোন সেক্টরের অর্থনৈতিক উন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে। তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। ইতিমধ্যেই কিছু কিছু সেক্টর আর্থিক মন্দা থেকে বেরিয়ে আসার লক্ষণ দেখাচ্ছে। আবার বেশ কিছু সেক্টর এখনও তীব্র সঙ্কটে। তবে শেষ পর্যন্ত সুরক্ষা দিতে হবে সাধারণ মানুষকে। তাঁদের জমা রাখা টাকাকে।