বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
আবাসন, সড়ক ও পরিকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পের পাশাপাশি জুলাই মাসে নতুন যে সেক্টরটি স্বস্তিদায়ক বার্তা অর্থনীতিকে দিয়েছে, তা হল, অটোমোবাইল। এপ্রিল ও মে মাসে গাড়ি বিক্রির অবস্থা ছিল শোচনীয়। সেই অবস্থারও সন্তোষজনক পরিবর্তন ঘটছে। আবার গাড়ি বিক্রি শুরু হয়েছে। বিভিন্ন রাজ্য থেকে আসা গাড়ির নতুন রেজিস্ট্রেশনের যে তথ্য কেন্দ্র পাচ্ছে তা থেকে বোঝা যাচ্ছে গাড়ি ক্রয় এবং রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে। গাড়ি উৎপাদনও চালু হয়েছে। গ্রামীণ অঞ্চলে এই ক্ষেত্রে টু হুইলার বিক্রি বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। টু হুইলারের বিক্রি গ্রাম ও আধা শহুরে জনপদে এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়েছে গণ পরিবহণ বন্ধ থাকার কারণে।
অর্থমন্ত্রক সূত্রে খবর, লকডাউনের সময়সীমায় সাধারণ মানুষের ভোগ্যপণ্য ব্যবহারের প্রবণতায় বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। সবথেকে বড় পরিবর্তনটি হল, ব্র্যান্ডেড পণ্য থেকে সরে এসে স্থানীয় ও স্বদেশী পণ্য অনেক বেশি কিনছে সাধারণ মানুষ। সেটা তুলনামূলকভাবে সস্তার কারণে হতে পারে অথবা বাড়ির কাছে পাওয়া যাচ্ছে বলেও হতে পারে। এই পরিবর্তনকে ইতিবাচক বলেই মনে করা হচ্ছে। কারণ সেক্ষেত্রে দেশীয় পণ্য ক্রয়ের অভ্যাস তৈরি হবে এবং আরও বেশি করে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। ইতিমধ্যেই সরকার ১১ লক্ষ কোটি টাকার পরিকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এই প্রকল্পের অন্যতম কর্মসূচি হল, সড়ক, সেতু ও স্মার্ট সিটির কাজ।