কর্মরতদের উপার্জন বৃদ্ধি পাবে। শরীর-স্বাস্থ্য ভালোই যাবে। পেশাগত পরিবর্তন ঘটতে পারে। শিল্পী কলাকুশলীদের ক্ষেত্রে শুভ। ... বিশদ
মঙ্গলবার সকাল আটটায় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৩ হাজার ৬০১ জন। যার জেরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২২ লক্ষ ৬৮ হাজার ৬৭৫। পাশাপাশি, এদিন করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৮৭১ জনের। মোট প্রাণহানির সংখ্যা ৪৫ হাজার ২৫৭। তবে, ভারতবাসীকে স্বস্তি দিচ্ছে সুস্থতা ও মৃত্যুহার। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৪৭ হাজার ৭৪৬ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লক্ষ ৮৩ হাজার ৪৮৯ জন।
দেশে প্রতিদিনই সুস্থতার হার বাড়ছে। পৌঁছে গিয়েছে ৭০ শতাংশের দোরগোড়ায়। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, এই মুহূর্তে দেশে সুস্থতার হার ৬৯.৮০ শতাংশ। সোমবার এই হার ছিল ৬৮.৭৮ শতাংশ। অর্থাৎ, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার এক শতাংশের বেশি বেড়েছে। পাশাপাশি, মৃত্যুহারও পাল্লা দিয়ে কমছে। কেন্দ্রের রিপোর্ট অনুযায়ী এদিন মৃত্যুহার কমে হয়েছে ১.৯৯ শতাংশ। একইসঙ্গে, সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কমে হয়েছে ২৮.২১ শতাংশ। বর্তমানে সারা দেশে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৬ লক্ষ ৩৯ হাজার ৯২৯ জন।
দেশে আক্রান্ত ও মৃত্যুর নিরিখে শীর্ষস্থানে রয়েছে মহারাষ্ট্র। এরপর রয়েছে তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ ও কর্ণাটক। মৃত্যুর বিচারে মহারাষ্ট্রের পরে রয়েছে তামিলনাড়ু। তৃতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি। এদিকে, হোম আইসোলেশন নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে কর্ণাটক সরকার। তারা জানিয়েছে, আইসোলেশনে থাকা করোনা পজিটিভ রোগীকে ১০ দিন পর ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে তাঁকে আরও সাতদিন আইসোলেশন এবং স্বাস্থ্যের নজর রাখতে উপদেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, গত ২৫ জুলাই থেকে ৭ আগস্টের মধ্যে বেঙ্গালুরুতে ৪ হাজার ৩২৭ জন করোনা রোগী নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একটা বড় অংশের রোগীকে এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফলে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।