গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সুপ্রিম কোর্টের এই রায় নিয়ে তড়িঘড়ি কোনও পদক্ষেপ করতে চাইছে না ত্রিপুরার বিজেপি সরকার। অথচ বাম সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য গেরুয়া শিবিরের অন্যতম বড় হাতিয়ার ছিল এই নিয়োগ-দুর্নীতি। এমনকী, ক্ষমতায় আসার পর শীর্ষ আদালতের নির্দেশ পেলে তারা এই শিক্ষকদের পুনর্নিয়োগ করতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করবে না বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু এখন তা নিয়ে সাবধানে পা ফেলতে চাইছে বিপ্লব দেবের সরকার। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী রতনলাল নাথ রবিবার ফোনে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের রায় আমাদের আইনি উপদেষ্টা ও বিশেষজ্ঞরা খতিয়ে দেখছেন। সামগ্রিকভাবে এই রায় সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য ভালো বলে মনে হচ্ছে। তবে রায়ের সব কিছু স্পষ্ট না হওয়া পর্যন্ত আমরা তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করব না। উল্লেখ্য, মানিক সরকারের আমলে এই বিপুল সংখ্যক শিক্ষকের নিয়োগে গরমিলের অভিযোগ উঠেছিল। এখন সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক রায়কে হাতিয়ার করে পাল্টা বিজেপি সরকারের উপর চাপ বাড়াচ্ছে সিপিএম।