গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জাতীয় শিক্ষানীতি খতিয়ে দেখতে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছিল রাজ্য সরকার। শুক্রবার এই কমিটি একটি ভার্চুয়াল বৈঠক করেছে। কলেজগুলির পরিকাঠামো উন্নয়ন না করে কীভাবে চার বছরের স্নাতকস্তরের পাঠ্যক্রম চালু করা সম্ভব, তা নিয়ে সেখানে আলোচনা হয়। কাল, সোমবারও একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ১৫ আগস্ট পর্যন্ত ইমেলের মাধ্যমে এই নীতি নিয়ে মতামত জানাতে পারবে বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠন।
এদিকে সারা ভারত সেভ এডুকেশন কমিটি শনিবার একটি ওয়েবিনারের আয়োজন করেছিল। প্রসার ভারতীর প্রাক্তন সিইও জহর সরকার সেখানে জাতীয় শিক্ষানীতির সমালোচনা করে বলেন, এটি একটি তুঘলকি কাণ্ড। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোকে সম্মান না করে শিক্ষাকে কেন্দ্রীকরণ করার চেষ্টা চলছে। পরিকাঠামোর জন্য অর্থ দেবে কে, তাও পরিষ্কার করে বলা হয়নি। প্রাক্তন অ্যাডভোকেট জেনারেল বিমল চট্টোপাধ্যায় বলেন, আমি মুক্ত শিক্ষার পক্ষে। তাই এই নীতির বিরুদ্ধে। এই নীতি শিক্ষাকে গেরুয়াকরণের দিকে নিয়ে যাবে বলে আশঙ্কা তাঁর। একই সঙ্গে বেসরকারি এবং বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ধনী সন্তানরাই পড়াশোনা করতে পারবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। সারা ভারত সেভ এডুকেশন কমিটির ডাকে ১৮ আগস্ট দিল্লি সহ রাজ্যের রাজধানী এবং জেলার শহরগুলিতে শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখানোর কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রপতির কাছে সই সম্বলিত প্রতিবাদপত্রও পাঠানো হবে।