পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সম্প্রতি সরকারের ওয়েবসাইট থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের একটি অভ্যন্তরীণ রিপোর্ট। গলওয়ানে লালফৌজের অবস্থান নিয়ে ওই রিপোর্টের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যের বিস্তর ফারাক ছিল বলে বিরোধীদের অভিযোগ। তা নিয়ে দেশজুড়ে জোর বিতর্ক তৈরি হয়। এবার সেই বিতর্কে ইন্ধন জুগিয়ে মোদিকে ‘মিথ্যার আবর্জনা’ দূর করার বার্তা দিলেন রাহুল। স্বরাজ থেকে সুরাজ্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ‘আবর্জনা ভারত ছাড়ো’ বলে স্লোগান তুলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। নাম না করে তিনি নিশানায় রেখেছিলেন কংগ্রেসকে। এদিন সেই স্লোগানকে কটাক্ষ করে তোপ দেগেছেন রাহুল। তিনি বলেছেন, ‘দেশকে অবশ্যই আবর্জনা মুক্ত করতে হবে। এ ব্যাপারে সবাই একমত। তবে তার আগে দেশ থেকে অসত্যের আবর্জনা সাফ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী কি ভারতের ভূখণ্ডে চীন আগ্রাসনের সত্যতা স্বীকার করে অসত্যের আবর্জনা পরিষ্কারে উদ্যোগী হবেন?’ প্রশ্ন ছুঁড়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি। রাহুলের সুরেই চীন-ইস্যুতে মুখ খুলেছেন দলের মুখপাত্র অভিষেক মনু সিংভি। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘কেবল চীনই নয়। নেপালও ভারতের এলাকা দখলের চেষ্টা করছে। অরুণাচলের কাছে কৃত্রিম হ্রদ তৈরি করছে চীন। যা ভবিষ্যতে ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর। এই হ্রদে কোনওভাবে ফাটল ধরলে বা কৌশলে ফাটল ধরানো হলে অরুণাচল ভেসে যাবে। কিন্তু এত কিছুর পরেও চীনের বিরুদ্ধে নরেন্দ্র মোদির লাল চোখ দেখানোর হুমকি কোথায় গেল?’
অন্যদিকে, মোদি সরকারকে লাগাতার চাপে রাখতে বেকারত্ব ইস্যুতেও নতুন করে শান দিলেন রাহুল গান্ধী। দলের যুব শাখাকে এ ব্যাপারে পথেও নামাচ্ছে কংগ্রেস। ‘রোজগার দো’ অর্থাৎ চাকরি দাও, স্লোগান তুলে রাহুল এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ‘ক্ষমতায় আসার পর থেকে বছরে দু’ কোটি করে কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সেই প্রতিশ্রুতি তিনি রাখতেই পারেননি। উল্টে ভুল নীতিতে ৬ বছরে ১৪ কোটি মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। নোটবন্দি, ভুলে ভরা জিএসটি এবং এখন লকডাউন, অর্থনীতির মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়েছে।’