পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কৃষিমন্ত্রক জানিয়েছে, আত্মনির্ভর ভারত অভিযান সফল করতে কৃষিতে সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া হয়েছে। তাই সবার আগে দেশকে শস্যভাণ্ডারে পূর্ণ করার লক্ষ্যে কৃষি উৎপাদন নষ্ট হওয়া রুখতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে লকডাউনের মধ্যেও কৃষিই একমাত্র ক্ষেত্র যার কাজে তেমন কোনও ব্যঘাত ঘটেনি। খরিফের চাষ থেকে শুরু করে বোরো চাষ ভালই হয়েছে। তবে আরও কীভাবে উৎপাদন বাড়ানো যায়, কীভাবে ফসল নষ্ট হওয়া আটকানো যায়, কীভাবে চাষ-আবাদে মেশিনের ব্যবহার বাড়ানো যায়, সেই উদ্যোগ বাড়ানো হচ্ছে। এই ব্যাপারে চলতি বাজেটে যে ১ হাজার ৩৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে, তার মধ্যে থেকেই রাজ্যগুলিকে ৫৫৩ কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে বলেই জানিয়েছে কৃষিমন্ত্রক। এদিকে, কৃষকদের আর্থিক অনুদান বাবদ কেন্দ্রীয় সরকার ১৭ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে। সেই টাকা সরাসরি গিয়েছে সাড়ে আট কোটি কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। শনিবার শহরের একটি বণিকসভা আয়োজিত অনলাইন আলোচনাসভায় এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমার। এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দাবি করেন, লকডাউন পর্বেও কৃষিকাজে তেমন কোনও ক্ষতি হয়নি।