বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সরকার। সেই কারণেই আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প চালু করা হয়েছে। যাতে দরিদ্র মানুষ কিছুটা হলেও বিমার সুবিধা পায়। আগামীদিনে গরিবরা যাতে বিনামূল্যে সম্পূর্ণ চিকিৎসা পায় সেই লক্ষ্যেই রোডম্যাপ তৈরি করছে কেন্দ্র। এই অবস্থায় করোনা সংক্রমণের হার যেভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, সেই তুলনায় বিপুল সংখ্যক বিমার ক্লেম কিন্তু জমা পড়েনি। সরকার জানতে পেরেছে, মোট ৯০৬০০ ক্লেমের মধ্যে ইতিমধ্যেই ৬০ হাজার ক্লেম মেটানোও হয়েছে। যার মূল্য ৫৬৩ কোটি টাকা। রাজ্যওয়াড়ি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, দিল্লি, গুজরাত ও কর্ণাটকে সবথেকে বেশি করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিমার ক্লেম জমা পড়েছে। বলা বাহুল্য, এর পরের স্থানই পশ্চিমবঙ্গের। এই রাজ্যে এ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চার হাজার ক্লেমের আবেদন জমা পড়েছে। যার মূল্য প্রায় ৯০ কোটি টাকা। মহারাষ্ট্রে সবথেকে বেশি করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু হয়েছে। মহারাষ্ট্রে স্বাস্থ্যবিমার ক্লেমও সর্বাধিক। জানা গিয়েছে, গত চার মাসে দেশের প্রতিটি বিমা সংস্থায় নতুন স্বাস্থ্যবিমা করার প্রবণতা এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। বিমা সংস্থাগুলিও এই সুযোগে স্বাস্থ্যবিমার মধ্যেই কোভিড সংক্রান্ত বিশেষ প্যাকেজও ঘোষণা করেছে। তবুও বিমার মোট আবেদনের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কম বলেই মনে করছে কেন্দ্র।