কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
তিনি বলেন, দেশের ১৮টি রাজ্যে (পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, মিজোরাম, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ড, পাঞ্জাব, হিমাচল প্রদেশ, কেরল, হরিয়ানা, গুজরাত, তামিলনাড়ু, ত্রিপুরা, উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, ছত্তিশগড় এবং বিহার) এই চ্যানেল দেখা যাবে। এনসিডিসি’র সহকারী নির্দেশক জানান, আর্থিক প্রতিবন্ধকতার কারণে অনেকেই কাজ করতে পারেন না। অথচ সমবায় গড়ে সেই কাজ অনায়াসে করা যায়। একইভাবে সমবায়ের মাধ্যমে অনেক বেশি সুযোগ-সুবিধাও পাওয়া যায়। তাই যাঁরা নিজেরা স্বনির্ভর হতে চাইছেন, তাঁদের সহযোগিতা করতেই এই চ্যানেল। সমবায় ব্যবস্থা মূলত রাজ্য নিয়ন্ত্রণাধীন হয়। কিন্তু, অনেককেই দেখা যায়, কীভাবে সমবায় গড়ে ব্যবসা চালাবে, জানেন না।
এই ইউ-টিউব চ্যানেলের মাধ্যমে সে বিষয়েই তাঁদের পরামর্শ দেওয়া হবে। সমবায় কীভাবে তৈরি করবেন, কীভাবে রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে— সব তথ্যই দেওয়া হবে। আঞ্চলিক ভাষায় এই চ্যানেলে বলা হবে, যাতে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মানুষ বুঝতে পারেন। উল্লেখ্য, গোটা দেশে এখন ৮.৫ লক্ষের বেশি সমবায় রয়েছে। যাতে যুক্ত রয়েছেন ২৯ কোটি মানুষ। অর্থাৎ দেশের একটা বড় অংশ এই মাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত থেকে নিজেদের স্বনির্ভর করেছে। তাই এই ক্ষেত্রে আরও মানুষ যুক্ত হলে বেকারত্ব কমবে, কাজের সুযোগ বাড়বে, দেশ আরও আত্মনির্ভর হবে। সেই লক্ষ্যেই এই চ্যানেল দ্রুত জনপ্রিয়তা পাবে বলে আশাবাদী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এনসিডিসি’র সহকারী নির্দেশক আরও বলেন, করোনা পর্বে এই মানুষদের কাছে পৌঁছনো যাচ্ছে না। তাই ইউ-টিউবকে মাধ্যম হিসেবে বাছাই করা হয়েছে।-নিজস্ব চিত্র