কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সরকারি সূত্রের খবর, এমনিতে রেলমন্ত্রকে ‘ডিজি-রেল’ বা ‘ডিজিটাল রেল’ কর্মসূচি নতুন নয়। এর আগেও ডিজিটাইজড নথিপত্রের উপর ভিত্তি করে গুরুত্বপূর্ণ কাজকর্ম হয়েছে মন্ত্রকে। ই-ফাইল, ই-রসিদ চালাচালিও হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ডিজিটাল ভারতের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ডিজিটাল কর্মসূচিতেও জোর দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শুধুমাত্র করোনা আতঙ্কের জেরে এই ডিজিটাল কর্মসূচির মাত্রা একধাক্কায় বেড়ে গিয়েছে অনেকটা। কীরকম? রেল সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য বলছে, এপ্রিল, মে, জুন এবং জুলাই এই চার মাসে যে ১২ লক্ষ নথিপত্রের ডিজিটাইজেশন হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে চিঠি, বিল, অফিস অর্ডার, এমনকী প্রজেক্ট ড্রয়িংও। ২০১৯ সালের মার্চ মাস থেকে ২০২০ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত যেখানে ই-রসিদ ইস্যু হয়েছিল মাত্র সাড়ে চার লক্ষ, সেখানে চলতি বছরের উল্লিখিত চার মাসে তা বেড়ে হয়েছে সাড়ে ১৬ লক্ষ। অর্থাৎ, সাড়ে তিন গুণেরও কিছু বেশি। একইভাবে ই-ফাইল চালাচালির সংখ্যাও প্রায় দেড় লক্ষ থেকে বেড়ে হয়েছে প্রায় সাড়ে পাঁচ লক্ষ। আর এহেন পরিসংখ্যানেই চোখ কপালে উঠছে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের।
ন্যাশনাল ইনফর্মেটিকস সেন্টারের (এনআইসি) প্রস্তুত করা সফটওয়্যারের সাহায্যেই করোনা আতঙ্ক কাটানোর এই বন্দোবস্ত করা হয়েছে রেলে। জানা যাচ্ছে, ৩১ জুলাই পর্যন্ত রেলের ১০৬টি ইউনিটের এক লক্ষেরও বেশি কর্মী ই-অফিসের মাধ্যমে কাজকর্ম করছেন।