কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এমন ভয়ঙ্কর দুর্যোগের দিনে তাঁর পাশে দাঁড়ান অঙ্কিত। পেশায় একটি বেসরকারি সংস্থার কর্মী। অঙ্কিত সরোজকে বলেন, নতুন কিছু ভাবতে। রান্নায় সরোজের বিশেষ ঝোঁকের কথা আগে থেকেই জানতেন তিনি। তাই বুদ্ধি খাটিয়ে প্রস্তাব দেন, বাড়িতেই খুলে ফেলা হোক হেঁশেল। শুরু হোক হোম ডেলিভারি। রাঁধবেন সরোজ। আর বাজারহাট করা থেকে শুরু করে অর্ডার নেওয়া ও পৌঁছে দেওয়ার সমস্ত দায়িত্ব তাঁর। একদম নতুন ব্যবসা যে! মূলধন কোথায়? জমানো টাকা কিছুই যে নেই প্রায়! এ নিয়েও সরোজকে চিন্তামুক্ত করেন তিনি। একা হাতে সমস্ত রকম আর্থিক সাহায্য দিয়ে ‘দিদি’র পাশে দাঁড়ান তিনি। আপাতত কাবাব কারি ও চিকেন কারি দিয়েই ডানা মেলেছে সরোজের সাধের কিচেন। কেবলমাত্র শনিবার ও রবিবার — এই দু’দিন বাড়ি বাড়ি অর্ডার পৌঁছে দিচ্ছেন অঙ্কিত। কিন্তু এরপরেও সপ্তাহের শেষে রোজগার মন্দ হচ্ছে না! সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের নতুন ‘জার্নি’র ঘটনা শেয়ার করেন তিনি। এরপর অর্ডারের গ্রাফও হু হু করে চড়তে থাকে। এখন প্রতি সপ্তাহে সরোজ দিদির হাতে আসছে ছ’হাজার টাকা। এতেই স্বস্তি অঙ্কিতের।