গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রতিদিন করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। তাই যতদিন না বাজারে ভ্যাকসিন আসছে, ততদিন তিন ‘টি’ অর্থাৎ টেস্ট, ট্র্যাকিং এবং ট্রিটমেন্টের উপরই জোর দিচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য মোতাবেক, এখন গড়ে প্রতিদিন সাড়ে পাঁচ লক্ষেরও বেশি টেস্ট হচ্ছে। চলতি মাসের মধ্যে পরীক্ষার এই হারকে ১০ লক্ষে নিয়ে যাওয়াই টার্গেট। যত দ্রুত টেস্টের ফল জানা যাবে, তত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু করে মানুষকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব হবে। তারই লক্ষ্যে ইজরায়েলি ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট, ভারতের ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডিআরডিও) এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের অধীন কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (সিএসআইআর) যৌথভাবে করোনার পরীক্ষা শুরু করেছে। বিষয়টির তত্ত্বাবধানের সঙ্গে যুক্ত সিএসআইআরের ইনস্টিটিউট অব জিওনমক্সি অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটিভ বায়োলজির ডিরেক্টর অনুরাগ আগরওয়াল জানান, এখনও পর্যন্ত টিকা নেই। তাই চিকিৎসাই একমাত্র পথ। তারই লক্ষ্যে যত দ্রুত সংক্রামিতের সন্ধান পাওয়া যাবে, তত তাড়াতাড়ি রোগ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। ইজরায়েলের এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ল্যাবরেটরিতে ইতিমধ্যেই সফল হয়েছে। তাই এবার দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া, লেডি হার্ডিঞ্জ, স্যার গঙ্গারাম এবং এলএনজেপিতে শিবির করে টেস্ট শুরু হয়েছে। আপাতত চারটি যন্ত্র আনা হয়েছে। তবে ব্যাপক পরিমাণ টেস্টে তা কাজে দিলেই গোটা দেশে এই ব্যবস্থায় পরীক্ষা শুরু হবে।