কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
গত ১৪ জুন মুম্বইয়ে বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকেই ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় সুশান্তের মৃতদেহ। তাঁর ক্রিয়েটিভ কনটেন্ট ম্যানেজার ছিলেন পিথানি। সেই সঙ্গে ফ্ল্যাটমেটও। পিথানি এখনও পর্যন্ত থানায় হাজির হননি। পিথানির এই ‘নিখোঁজ রহস্য’-এর মধ্যেই কি লুকিয়ে রয়েছে সুশান্তের আত্মহত্যার তদন্তের ‘ব্রেক থ্রু’? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে পিথানির খোঁজে জোর তল্লাশি শুরু করল বিহার পুলিস। মুম্বই পুলিসের সঙ্গে তারাও সুশান্তের মৃত্যুতে পৃথক তদন্ত চালাচ্ছে। পুলিস সূত্রে খবর, পিথানি নিজের থেকে পুলিসের কাছে না এলে, তাঁর বিরুদ্ধে নোটিসও জারি হতে পারে। পুলিসের অন্য একটি সূত্র অবশ্য জানাচ্ছে, দু’দিন আগেই মুম্বই পুলিসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন পিথানি। পুলিসের কাছে তিনি নাকি এমনও অভিযোগ করেছেন যে, সুশান্তের পরিবার তাঁকে অভিনেত্রী রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে বিবৃতি দেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে। এদিকে, সুশান্তের প্রাক্তন ম্যানেজার দিশা সাইলানের মৃত্যুরও তদন্ত করবে বিহার পুলিস। ৮ জুন মুম্বইয়ের ১৪ তলার একটি ফ্ল্যাট থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন সাইলান। যদিও মুম্বই পুলিসের দাবি, সুশান্তের মৃত্যুর সঙ্গে সাইলানের আত্মহত্যার কোনও যোগ নেই। দু’টি ঘটনা সম্পূর্ণ পৃথক।