বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
আর একথা মাথায় রেখেই কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রক তৈরি করেছে বিশেষ মাস্ক। কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান ‘সত্যেন্দ্রনাথ বোস ন্যাশনাল সেন্টার ফর বেসিক সায়েন্সেসে’র বাঙালি বিজ্ঞানী ডঃ সমীরকুমার পাল তৈরি করেছেন ‘বোসশিল্ড’। যেখানে এন-৯৫ মাস্কে ন্যানো টেকনোলজিতে যুক্ত হয়েছে অতিক্ষুদ্র একটি এক্সহস্ট ফ্যান। যা চলবে চার্জেবল ব্যাটারিতে। কাজ করবে ‘অ্যাক্টিভ রেসপিরেটরে’র। সঙ্গে রয়েছে ফিল্টারও। যা বাতাসের ধূলিকণা ছেঁকে নেবে। একটানা ১৩ ঘণ্টা এই মাস্ক পরে থাকলে কোনও অস্বস্তি নেই। এবং সবচেয়ে বড় কথা, মস্তিষ্কে এর কোনও প্রভাব পড়ে না। সাধারণ মাস্ক একটানা তিন থেকে চার ঘণ্টা পরে থাকলে এই সম্ভাবনা কিন্তু প্রবল। বলছেন ডঃ সমীরকুমার পাল। তাঁর মতে, বারবার প্রশ্বাসের সঙ্গে শরীরে ঢুকছে মাস্কের মধ্যে জমে থাকা কার্বন-ডাই-অক্সাইড। যার জেরে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের জোগান কমে শুরু হচ্ছে অস্বস্তি। তারই সঙ্গে অনেকেই কথা বলার সময় মাস্ক নামিয়ে দেয়। তবে ‘বোসশিল্ডে’ সেই সমস্যা নেই। কেবল মাস্কই নয়। ন্যানো টেকনোলজিতে ‘ওজোনেটেড ওমেগা নাইন’ তরলের সঙ্গে হাইড্রোজেন প্যারাক্সাইড মিশিয়ে তৈরি হয়েছে বিশেষ স্যানিটাইজার ‘বোস-টাইজার’। যা কাজ করবে দীর্ঘক্ষণ। বাঙালি এই গবেষকের আবিষ্কারে অত্যন্ত খুশি প্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর সমিতকুমার রায়। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে চুক্তিতে এক প্রবাসী বাঙালি সংস্থা শীঘ্রই বোসশিল্ড বাজারে আনছে বলেও তিনি জানান। এই সেই মাস্ক।