কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
দুর্ঘটনার খবর পেয়েই বিশাখাপত্তনমের জেলাশাসক ভি বিনয় চন্দ ও পুলিস কমিশনার আর কে মীনাকে ফোন করেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ওয়াই এস জগন্মোহন রেড্ডি। তাঁদের দ্রুত পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। সংস্থা সূত্রে খবর, প্রায় দু’বছর আগে ক্রেনটি কেনা হয়েছিল। কিন্তু, দৈনিক কাজে সেটিকে ব্যবহার করা হচ্ছিল না। সম্প্রতি আরও তিনটি সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়ে ওই ক্রেনটির ট্রায়াল রান শুরু করেছিল এইচএসএল। তারই অংশ হিসেবে ক্রেনটি কতটা ভার বহনে সক্ষম, শনিবার তা পরীক্ষা করা হচ্ছিল। তার নীচে শ্রমিকরা কাজ করছিলেন। সেই সময় লোহার কাঠামোটি হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। ক্রেনের তলায় চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই ১১ জনের মৃত্যু হয়। বিশাখাপত্তনমের জেলাশাসক জানিয়েছেন, নিহতের মধ্যে একজন সুপারভাইজার সহ এইচএসএলের চার কর্মী রয়েছেন। বাকিরা চুক্তিভিত্তিক কর্মী। তাদের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, কারও গাফিলতির কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি তৈরি করেছেন জেলাশাসক বিনয় চন্দ্র। এই কমিটিতে রয়েছেন অন্ধ্র ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সিভিল, মেকানিক্যাল ও ইলেকট্রিক্যাল বিভাগের প্রধানরা। একইসঙ্গে, ক্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে অভ্যন্তরীণ কমিটি তৈরি করেছে এইচএসএলও। এর মাথায় থাকবেন সংস্থার অপারেশন বিভাগের ডিরেক্টর।