বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
দ্বিতীয় ডোজের ইঞ্জেকশন দেওয়ার পর চার থেকে ছ’ সপ্তাহ তাঁদের নজরে রেখে শুরু করা যেতে পারে দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালস। ফেজ টু। প্রথম পর্যায়ে নয়াদিল্লি ও পাটনার এইমস সহ দেশের ১২টি স্বাস্থ্যপ্রতিষ্ঠানে মোট ৩৭৫ জন স্বেচ্ছাসেবকের শরীরে চলবে কোভ্যাকসিনের ট্রায়াল। ফেজ টুতে ৭৫০ জন। ফেজ টু’য়ে একদলকে দেওয়া হবে কোভ্যাকসিন। অন্যদলকে জাপানিজ এনসেফেলাইটিসের টিকা। তুল্যমূল্য নিরীক্ষণে প্রমাণ হবে কতটা কাজ করছে কোভ্যাকসিন। আর ফেজ টু সফল হলেই ফেজ থ্রি। অনেক বেশি সংখ্যক মানুষের শরীরে তা প্রয়োগ করা হবে। নিশ্চিত হওয়া যাবে কাজ করছে কিনা কোভ্যাকসিন। পরপর পরীক্ষায় সফল হলে তারপরই সাধারণের জন্য ভ্যাকসিন আসবে বাজারে। যদিও প্রথম ডোজ দেওয়ার পর ইতিবাচক ফলাফলে আশাবাদী কেন্দ্র। ভারত বায়োটেকের তৈরি ‘কোভ্যাকসিন’ প্রথম প্রয়োগ শুরু হয়েছে পাটনার এইমসে। ১৫ জুলাই। বৃহস্পতিবার দেওয়া হয়েছে দ্বিতীয় ডোজ।
গোটা পরীক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত ডা. চন্দ্রমণি সিং জানান, ‘এখনও পর্যন্ত আটজনকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। কারও কোনও সাইড এফেক্ট নেই।’ কেবল পাটনা নয়। নয়াদিল্লির এইমসে এই একই কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডা. সঞ্জয় রাইও জানান, ‘২২ জুলাই থেকে এখনও পর্যন্ত ১৬ জনকে কোভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। কারও ক্ষেত্রেই কোনও সাইড এফেক্ট নেই। আগামী ৫ আগস্ট তাদের দ্বিতীয় ইঞ্জেকশনও দেওয়া হবে।’