গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মুম্বই-হাওড়া রুট ভায়া এলাহাবাদ আদতে হাওড়া যাওয়ার একটি বিকল্প রুটই খুলে দেবে। এই রুটের মধ্যে কাটনি-সাটনা অংশের ৯৯ আরকেএম অংশের বৈদ্যুতিকীকরণের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। সুরক্ষা সংক্রান্ত অনুমোদন পাওয়া গিয়েছে গত ২৯ জুন। অন্যদিকে, হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে এসভিডি কাটরা ভায়া পাটনা এবং মুম্বই-নিউ জলপাইগুড়ি রুটের ক্ষেত্রে ভাগলপুর-শিবনারায়ণপুর অংশের বৈদ্যুতিকীকরণের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। এই অংশের জন্য সুরক্ষা সংক্রান্ত অনুমোদন মিলেছে গত ৩০ জুনই। রেল সূত্রে জানা যাচ্ছে, এর ফলে মুম্বই-নিউ জলপাইগুড়ি এবং পাটনা হয়ে কাটরা-হাওড়ার মধ্যে ইলেক্ট্রিক ট্র্যাকশনে সরাসরি সংযোগ তৈরি হবে।
রেল বোর্ড সূত্রের খবর, রেলওয়ে ইলেক্ট্রিফিকেশনের মাধ্যমে দূরপাল্লার মেল, এক্সপ্রেস এবং প্যাসেঞ্জার ট্রেনের গতি ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে। লাইন ক্যাপাসিটি বাড়লে যাত্রীবাহী ট্রেনও বেশি সংখ্যায় চালানো যাবে। রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই ৪০ হাজার রুট কিলোমিটারের বেশি ইলেক্ট্রিফিকেশন করেছে রেল। যার অর্থ, ব্রড গেজ রুটের ৬৩ শতাংশেই এই কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ২০২০-২১ আর্থিক বছরের মধ্যে আরও সাত হাজার আরকেএমে বৈদ্যুতিকীকরণের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। রেল জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই সমস্ত ব্রড গেজ রুটের ইলেক্ট্রিফিকেশন সম্ভব হবে।