পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সোনা পাচারের এই ঘটনা ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজ্য রাজনীতি। বিরোধী দল কংগ্রেস এবং বিজেপির প্রশ্ন, লকডাউন পর্বের মধ্যে কীভাবে ওই দুই অভিযুক্ত রাজ্য থেকে পালিয়ে গেল? পুলিশের সাহায্য ছাড়া এটা কোনোভাবেই সম্ভব নয় বলে দাবি বিরোধীদের। বিরোধী দলনেতা রমেশ চেন্নিথালা বলেছেন, এক সপ্তাহ আগে সোনা পাচারের ঘটনা সামনে এল। এখনও পর্যন্ত স্বপ্না সুরেশের বিরুদ্ধে কোনও এফআইআর দায়ের হয়নি কেন? শুধু তাই নয়, স্বপ্নার বিরূদ্ধে ভুয়ো ডিগ্রি সহ একাধিক প্রতারণার মামলা রয়েছে। বিজেপির কেরল শাখার সভাপতি কে সুরেন্দ্রন অভিযোগ করেছেন, তিরুবনন্তপুরমের কয়েকটি জায়গায় লকডাউনের মধ্যে এক প্যাকেট দুধ কিনতে গেলেও, বিশেষ পাসের প্রয়োজন হচ্ছে। অথচ সোনা পাচারে অভিযুক্ত স্বপ্না কীভাবে রাজ্য থেকে পালিয়ে গেল? বিরোধীদের ক্রমাগত আক্রমণের মুখে পুলিসের সাফাই, লকডাউনের মধ্যে কীভাবে স্বপ্না এবং নায়েক পালিয়ে গিয়ে ৮০০ কিলোমিটার পাড়ি দিল, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। স্বপ্না সুরেশের ঘটনায় চরম অস্বস্তিতে পড়েছে কেরল সরকার। কারণ, রাজ্যের মুখ্যসচিব শিবশঙ্করের সঙ্গে স্বপ্নার যোগাযোগ প্রকাশ্যে আসতেই তাঁকে বদলি করেন মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন।