পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সোনা পাচার চক্রের এই ঘটনা সামনে আসার পর তার সঙ্গে ইতিমধ্যেই নাম জড়িয়েছে কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের। স্বপ্না সুরেশের ভূমিকা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। কারণ রাজ্যের প্রাক্তন প্রধান সচিব এম শিবশঙ্করের অধীনে তিনি অস্থায়ী কর্মী হিসেবে কেরল সরকারের একটি প্রকল্পে কাজ করতেন। বিরোধী দলগুলির অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর এই পাচার চক্রের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের পদত্যাগেরও দাবি তুলেছে বিজেপি ও কংগ্রেস। শুধু তাই নয়, ঘটনার সঙ্গে নাম জড়িয়েছে তিরুবনন্তপুরমের আমিরশাহি কনস্যুলেট জেনারেলের দপ্তরেরও। গত সপ্তাহে কনস্যুলেটের ঠিকানায় পাঠানো কূটনৈতিক কার্গো থেকে ৩০ কেজি সোনা উদ্ধার হওয়ার পরই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাচক্রে আমিরশাহি কনস্যুলেটেও অস্থায়ীভাবে কর্মরত ছিলেন স্বপ্না।
সোনা পাচারের ঘটনায় ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে সরিথ কুমার নামে কনস্যুলেটের এক প্রাক্তন জনসংযোগ আধিকারিককে। কুমারের কাছ থেকেই তদন্তকারীরা স্বপ্নার নাম জানতে পারেন। তারপর থেকেই ফেরার স্বপ্না। এবার হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন জানিয়ে আমিরশাহির ওই কূটনীতিকের দিকে আঙুল তুললেন তিনি। স্বপ্না সুরেশ।