পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
বেসরকারি ট্রেন চালানোর জন্য বিভিন্ন সংস্থার কাছ থেকে দরপত্র আহ্বান করার আগে ‘রিকোয়েস্ট ফর কোয়ালিফিকেশন’ (আরএফকিউ) চেয়েছে রেলমন্ত্রক। আর সেই কারণেই তৈরি হয়েছে প্রজেক্ট ইনফর্মেশন মেমোরান্ডাম শীর্ষক একটি বিশেষ নোট। যেখানে এই প্রস্তাবগুলির উল্লেখ করেছে রেল বোর্ড। যাত্রী চাহিদা মেনে বেসরকারি ট্রেনের ভাড়া যেমন সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলিই স্থির করতে পারবে বলে জানিয়েছে রেল, তেমনই আয়ের বিকল্প পথ খোঁজার জন্য বেসরকারি সংস্থাগুলিকে কার্যত সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে মন্ত্রক। শর্ত হিসেবে বলা হয়েছে, এক্ষেত্রে যে আয় হবে, তার একটি অংশ দিতে হবে রেলকে। অর্থাৎ, যাত্রীদের ভালো পরিষেবা দেওয়ার প্রস্তাব দিয়ে পরোক্ষে আয় বৃদ্ধিরই পরিকল্পনা করছে রেল। আর একে কেন্দ্র করেই শুরু হয়েছে বিতর্ক।
এরই পাশাপাশি চলন্ত ট্রেনে কনটেন্ট অন ডিমান্ড (সিওডি), ওয়াই-ফাইয়ের মতো পরিষেবা পেতেও টিকিটমূল্যের বেশি টাকা দিতে হবে। তবে যদি এইসব পরিষেবার উল্লেখ টিকিটে অন্তর্ভুক্ত থাকে তাহলে অতিরিক্ত টাকা দিতে হবে না। কিন্তু সেক্ষেত্রে বেসরকারি ট্রেনের টিকিটের দাম আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকছে। ইতিমধ্যেই রেলমন্ত্রক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস থেকে সারা দেশের মোট ১০৯টি রুটে ১৫১টি ট্রেনের পরিচালনভার বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হবে। এর জন্য মোট ১২টি ক্লাস্টারও তৈরি করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মোট ১৫টি রুটে বেসরকারি ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।