পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এই চিঠি পাওয়ার পর উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সঙ্গে ইউজিসির আধিকারিকরা বৈঠকে বসেন। তারপর ইউজিসি বিজ্ঞপ্তি জারি করে পরীক্ষা গ্রহণের পক্ষেই মত দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ছাত্রছাত্রীরা সারা বছর পরিশ্রম করেছেন, তই মূল্যায়ন হওয়া উচিত পরীক্ষার মাধ্যমেই। অফলাইন, অনলাইন বা দু’টি পদ্ধতির মিশেলে পরীক্ষা নিতে হবে। সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে এই পরীক্ষা শেষ করতে হবে। যদি কোনও কারণে কেউ ওই পরীক্ষা দিতে না পারেন, তাহলে পরে তাঁকে বিশেষ পরীক্ষার সুযোগ দিতে হবে। কোনওভাবেই কেউ যাতে বঞ্চিত না হয়,তা দেখতে বলা হয়েছে।
এ রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরের মূল্যায়ন পদ্ধতি ইতিমধ্যেই ঘোষণা করে দিয়েছে। এক্ষেত্রে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দপ্তরের অ্যাডভাইসরি অনুসরণ করেছে তারা। তাতে কোথাও প্রথাগত পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার কথা বলা নেই। আগের পরীক্ষার নম্বর এবং বাড়ি থেকে দেওয়া অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নের নম্বর যোগ করেই চূড়ান্ত মার্কস দেওয়ার কথা। ইউজিসির বিজ্ঞপ্তির পর এই পদ্ধতিগুলির আর কোনও গুরুত্ব রইল না বলেই ওয়াকিবহাল মহলের মত। তবে, যে সমস্ত রাজ্যে করোনা ব্যাপক আকার নিয়েছে, সেখানে কীভাবে পরীক্ষা নেওয়া হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।