কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
তেলেঙ্গানায় প্রতিদিন নতুন করে প্রায় হাজারের কাছাকাছি করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলছে। বেশিরভাগ বেসরকারি হাসপাতালেই কার্যত বেড ফাঁকা নেই। এই পরিস্থিতিতে প্রশিক্ষিত নার্স পেতে আকর্ষণীয় বেতন দিতে রাজি অনেক হাসপাতালই। শহরের একটি কর্পোরেট হাসপাতালের এক কর্তা জানিয়েছেন, অন্যান্য হাসপাতাল আমাদের কাছে অস্থায়ী ভিত্তিতে নার্স চাইছে। কেউ কেউ নার্স পেতে তিনগুণ বেশি বেতন দিতেও রাজি। তেলেঙ্গানার নার্সিং অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক লক্ষ্মণ রুদাবথ বলেছেন, ‘কর্পোরেট হাসপাতালগুলি থেকে দিনে ১০-১৫টি ফোন পাচ্ছি। নার্স চেয়ে ফোন আসছে। তারা মাসে ৪৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা বেতন দিতে চাইছে। আগের তুলনায় এটা প্রায় তিনগুণ বেশি।'
হাসপাতালগুলির তরফে জানানো হয়েছে, এমনিতেই সাধারণ রোগীর তুলনায় করোনা আক্রান্তদের দেখভালে তিনগুণ বেশি নার্স লাগে। এর মধ্যে অনেক চিকিৎসক ও নার্স কোভিড ডিউটি করতে চাইছেন না। ফলে সঙ্কট দেখা দিয়েছে। আইসিইউতে কাজ করার মতো প্রশিক্ষিত নার্স পাওয়া যাচ্ছে না। অনেক নার্স আবার করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। অনেকে আক্রান্তের সংস্পর্শে আসায় ১৪ দিনের জন্য কোয়ারেন্টাইনে চলে গিয়েছেন। সহকর্মীদের কারও করোনা পজিটিভ রিপোর্ট এলেই
নার্সদের অধিকাংশই একতরফা সিদ্ধান্ত নিয়ে চলে যাওয়াতেই সমস্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছে কোনও কোনও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।