পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ঠিক কী কী মাপকাঠির উপর ভিত্তি করে উল্লিখিত সমীক্ষার কাজে হাত দিয়েছে রেল বোর্ড? মন্ত্রক সূত্রের খবর, এই ইস্যুতে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে মূলত দু’টি বিষয়ের উপর। সেগুলি হল, ১. ট্রেন অকুপেন্সি। অর্থাৎ, কোন ট্রেনে কত যাত্রী হচ্ছে। যাত্রী সংখ্যা কত বাড়ছে বা কমছে এবং ২. দেশের কোন স্টেশনে কত যাত্রী দৈনিক পা রাখছেন। সেই সঙ্গে স্টেশনগুলিতে দৈনিক কত টাকার টিকিট বিক্রি হচ্ছে।
জানা যাচ্ছে, সমীক্ষায় যেসব ট্রেন রুট কিংবা স্টেশন তুলনায় দুর্বল ‘পারফর্মার’ হিসেবে চিহ্নিত হবে, সেগুলিকেই বন্ধ করে দেওয়ার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করবে রেল বোর্ড। করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আগে সারা দেশে দূরপাল্লার মেল, এক্সপ্রেস এবং প্যাসেঞ্জার মিলিয়ে দৈনিক ১১ হাজার ট্রেন চলত। মনে করা হচ্ছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও অত ট্রেন আর নাও চালানো হতে পারে। সম্প্রতি খরচ কমানোর লক্ষ্যে একটি নির্দেশিকা জোনগুলির কাছে পাঠিয়েছে রেলমন্ত্রক। সেখানেও তুলনায় অলাভজনক রুটগুলির অবস্থা খতিয়ে দেখার কথা বলা হয়েছে। এবার রেল বোর্ডের এহেন উদ্যোগে মনে করা হচ্ছে, তারা আর সময় নষ্ট করতে রাজি নয়।